কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
শুধু কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতিই নন, মোদির মন্ত্রিসভার আরও এক সদস্যও সম্প্রতি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তিনি আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। ঠান্ডা লাগার উপসর্গ নিয়ে দিল্লির এইমসের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। পরে তাঁকে সাধারণ ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হয়। বৃহস্পতিবার মন্ত্রীকে হাসপাতাল থেকে ছেড়েও দেওয়া হয়েছে বলে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর মিলেছে। কিন্তু, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও এখনই তিনি মন্ত্রকের কাজকর্ম সামলাতে পারবেন কি না, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। তিনি অবশ্য বলেন, ‘রুটিন পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। রিপোর্ট ঠিকই আছে।’ এখানেই শেষ নয়। তালিকায় নবতম সংযোজন ঘটেছে বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) রাম লালের। চলতি সপ্তাহের নয়ডার কৈলাস হাসপাতালে জ্বর নিয়ে ভর্তি হন তিনি।
এদিকে, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য আমেরিকা পাড়ি দেওয়ার দিনেই বিরোধীদের আক্রমণ করতে ফেসবুকের ব্লগকে হাতিয়ার করেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। সরাসরি কংগ্রেস বা অন্য বিরোধীদের নাম না করে জেটলি লেখেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় এমন কেউ কেউ রয়েছেন, যাঁরা ভাবেন যে শাসন করার জন্যই তাঁদের জন্ম হয়েছে। আবার যাঁরা আদর্শগতভাবে বামপন্থী বা অতি বামপন্থী, তাঁরা কখনও এনডিএ সরকারকে মানতে পারেন না।’ শুধু তাই নয়, ‘কথায় কথায় বিরোধিতার’ মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকারকে দুর্বল করে দিয়ে গণতন্ত্রকে বিরোধীরা বিপন্ন করছে বলেও এদিন ব্লগে দাবি করেছেন জেটলি। তাঁর আরও সংযোজন, প্রত্যেকটি বিষয়ে বিরোধিতা করে নয়, ইতিবাচক মানসিকতা দিয়েই রাষ্ট্রের উন্নতি সম্ভব।