মেষ: পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
অর্থমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, আবেদনের ক্ষেত্রেও অন্য রাজ্যগুলি এগিয়ে। মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাত সবথেকে বেশি ঋণ পেয়েছে। মহারাষ্ট্রে এখনও পর্যন্ত অনুমোদিত হয়েছে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকার লোন। রাজস্থানও বাংলার থেকে ঋণ পাওয়ার বিচারে এগিয়ে। মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য এই ব্যাঙ্ক ঋণ প্রকল্পের তালিকা প্রকাশ করে বলেছেন, এই প্রকল্প চালু হওয়ার পর থেকে নিয়ম করে ব্যাঙ্ক ঋণের আবেদন এবং অনুমোদনের হার বেড়ে চলেছে। বিগত মাসে ঋণ পাওয়ার পরিমাণ বেড়েছে ৪১৫৮ কোটি টাকা।
আত্মনির্ভর ভারত প্যাকেজে সাড়ে ৩ লক্ষ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক ঋণ দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে। লকডাউনের কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ইউনিট প্রবল সঙ্কটে। মে মাস থেকেই লকডাউন শিথিল করে শুরু হয়ে যায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলিকে চাঙ্গা করার প্রয়াস। কিন্তু পাবলিক ট্র্যান্সপোর্ট সেভাবে চালু না হওয়ায় মে ও জুন মাসে বিশেষ অগ্রগতি হয়নি ক্ষুদ্রশিল্পে। পাশাপাশি অর্থমন্ত্রকের কাছে অভিযোগ আসে বহু ব্যাঙ্ক আবেদন করা সত্ত্বেও ঋণ দিচ্ছে না। ব্যাঙ্কগুলির সঙ্গে এরপর দফায় দফায় বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী। মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রী বলেছেন, সরকারি ও বেসরকারি সব ব্যাঙ্কই এগিয়ে এসে রেকর্ড পরিমাণ ঋণ প্রদান করেছে।