কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
এ ব্যাপারে আজ বিজেপির অন্যতম কেন্দ্রীয় সম্পাদক তথা পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত দলের সহনেতা সুরেশ পূজারি বলেন, ‘পুরুলিয়ায় আমরা এবার জিতছিই। ওই আসনটিকে বিজেপি ইতিমধ্যেই এ প্লাস ক্যাটিগরিতে রেখেছে। বর্ধমান-দুর্গাপুর আসনটিতেও দলের সংগঠন যথেষ্ট ভালো। ওই দুটি আসনে প্রার্থী নিয়ে আলোচনা চলছে। সঠিক সময়েই পুরুলিয়া এবং বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা আসনে বিজেপির প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে।’ পুরুলিয়া লোকসভা আসনে ভোট রয়েছে ষষ্ঠ পর্যায়ে। অর্থাৎ আগামী ১২ মে। এক্ষেত্রে মনোনয়ন জমা দেওয়া শুরুই হবে আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে। অন্যদিকে বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে লোকসভা নির্বাচন হবে চতুর্থ পর্যায়ে। অর্থাৎ আগামী ২৯ এপ্রিল। এই আসনে মনোনয়ন জমা নেওয়া শুরু হয়েছে গত ২ এপ্রিল থেকে। তা চলবে আগামী ৯ এপ্রিল পর্যন্ত। এদিন বিজেপির ওই অন্যতম কেন্দ্রীয় সম্পাদক ইঙ্গিত দিয়েছেন, মনোনয়ন জমা নেওয়া শেষের দুয়েকদিন আগেই উল্লিখিত দুটি কেন্দ্রের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে দেবে বিজেপি।
দলের অন্দরের খবর, প্রতিপক্ষ এক রাজনৈতিক দলের একজন শীর্ষনেতার গেরুয়া শিবিরের যোগদানের অপেক্ষা করছিল বিজেপি নেতৃত্ব। ওই নেতার জন্যই কার্যত ধরে রাখা হয়েছিল পুরুলিয়া আসনটি। তিনিই আসবেন ধরে নিয়ে সংশ্লিষ্ট আসনটিতে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে অন্য কারও নাম সেভাবে গুরুত্ব দিয়ে দেখেইনি গেরুয়া শিবির। কিন্তু তাঁকে গেরুয়া শিবিরে ভাঙিয়ে আনা যায়নি। এবং যার ফলে পুরুলিয়া আসনটিতে প্রার্থী দিতে গিয়ে সবথেকে বেশি বিপাকে পড়েছে বিজেপি। নতুন করে আবার পুরোটা কেঁচে গণ্ডুষ করতে হচ্ছে বিজেপি নেতৃত্বকে। এর ফলে ওই আসনে বিজেপির শ্যাম ও কুল দুইই গিয়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। একইভাবে বর্ধমান-দুর্গাপুর আসনটিতে সম্ভাব্য দুজনের নাম নিয়ে একমত হতে পারছেন না বিজেপির নেতারা।