কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
সবেদা পরিণত হয়ে ৪-৫ বছর লাগে। পরিণত গাছে ভালো ফলন হয়। দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর থানার বহড়ু ক্ষেত্র গ্রাম পঞ্চায়েতের হাসিমপুর গ্রামে এই সবেদার চাষ ভালোরকম হয়। এই গ্রামেরই কয়েকজন চাষি জানালেন, আমরা বেশ কয়েকবছর ধরে বাড়ির পাশে পড়ে থাকা অংশে সবেদার চাষ করছি। বর্তমানে এইসব গাছ থেকে ভালো ফলন পাচ্ছি। সবেদার কোনও নির্দিষ্ট সময় নেই। সারাবছরই ফলন পাওয়া যায়। তবে সবেদা গাছে মাঝে উইপোকা দেখতে পাওয়া যায়। যা গাছের রস চুষে গাছকে দুর্বল করে দেয়। আমাদের এই সবেদা ফল কলকাতা, দিল্লি, পাঞ্জাব, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ সহ দেশের বিভিন্ন অংশে যায়। এই এলাকার কয়েক হাজার মানুষ এই সবেদা ফল বিক্রি করে চালাচ্ছে। গাছ থেকে ফল পাড়া, সেই ফলকে পরিষ্কার করে কাঠের বাক্সে প্যাকেজিং করাও হয় এখানে। জেলা উদ্যানপালন দপ্তর সূত্রে জানা গেল, সবেদার চারা বসানোর আগে উইপোকা বিনাশকারী রাসায়নিক ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া এই ফলের মূল শত্রু শোষক পোকা। যা ফল বড় হবার আগেই নষ্ট করে দেয়। ফলে ফল ঝরে যায়। এই পোকা থেকে সবেদার ফলনকে বাঁচাতে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের সঙ্গে ১.২ গ্রাম ফসফামিডন এবং ০.৮ শতাংশ ডাইমিথোয়েড জলে গুলে দিনে ২-৩ বার স্প্রে করতে হবে। তা হলেই উপকার পাওয়া যাবে। সবেদার ভালো বাজার আছে। তাই এই চাষ করে ভালো আয় করতে পারেন।