কর্মপ্রার্থীদের কোনও চুক্তিবদ্ধ কাজে যুক্ত হবার যোগ আছে। ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। বিবাহের যোগাযোগ ... বিশদ
রবিবার জয়ের জন্য ১৭৫ রান তাড়া করতে নেমে এক সময় ১৩ ওভারে ২ উইকেটে ১১০ রান তুলে ফেলেছিল বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে মহম্মদ নায়িম ও মহম্মদ মিঠুন ৯৮ রান যোগ করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করে ফেলেছিলেন। কিন্তু সেখান থেকে ১৯.২ ওভারে ১৪৪ রানে থেমে যায় তারা। দীপক চাহারের বলে মিঠুন ফিরতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ইনিংস। ম্যাচ শেষে আক্ষেপের সুরে মাহমুদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের সামনে দারুণ সুযোগ ছিল জেতার। একটা সময় ৩০ বলে ৪৯ রান দরকার ছিল। তখনও জিততে পারতাম। কিন্তু শেষের দিকে পরপর উইকেট পড়ে যায়। আর সেই কারণেই হারতে হয়েছে। হতাশ লাগছে যে নয়িমের এত ভালো ইনিংস সত্ত্বেও আমরা জিততে পারলাম না। ব্যাটসম্যানদের ভুলেই ম্যাচটা হাতছাড়া হয়েছে।’ ভারতের মতো শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে গোটা সিরিজে দারুণ লড়াই করেছে তরুণ টাইগার ব্রিগেড। জুনিয়র সতীর্থদের প্রশংসা করতে ভোলেননি মাহমুদুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘আশা জাগিয়েও আমরা জিতে মাঠ ছাড়তে পারিনি। প্রথম টি-টোয়েন্টি জেতার পর রাজকোটে আমরা সেই ছন্দ মেলে ধরতে পারিনি। অতীতেও বেশকিছু ম্যাচে আমরা এই ধরনের ভুল করেছি। এই জায়গাতেই বড় দলগুলো আমাদের থেকে এগিয়ে। তবে তার পরও বলব, ছেলেদের লড়াই স্পর্শ করে গিয়েছে আমাকে। আমার বিশ্বাস, এই সিরিজ থেকে পাওয়া শিক্ষা দলের তরুণ খেলোয়াড়দের আরও উন্নতির রসদ হিসেবে কাজ করবে।’