কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সিবিআই দুর্নীতির নির্দিষ্ট অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছিল সাই ডিরেক্টর এস কে শর্মা, জুনিয়র অ্যাকাউন্টস অফিসার হরিন্দর প্রসাদ, সুপারভাইজার ললিত জলি এবং করণিক ভি কে শর্মাকে। এছাড়া গ্রেপ্তার করা হয় প্রাইভেট কনট্রাকটর মনদীপ আহুজা ও তাঁর কর্মচারী ইউনুসকে। মোট ১৯ লক্ষ টাকার আর্থিক বিল পাস করাতে রাজি হননি সাই ডিরেক্টর শর্মা। তিনি এই বিলের মোট অঙ্কের তিন শতাংশ কাটমানি হিসেবে চেয়েছিলেন। এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী বলেন, ‘মাসখানেক আগে এই দুর্নীতির অভিযোগ পেয়ে আমি তদন্ত করে দেখার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। পুরো কেস সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছি। কারণ সাই সরকারি সংস্থা। আশা করি, সিবিআই তদন্ত চালিয়ে অপরাধীদের শনাক্ত করতে পারবে। আমরা কোনও পর্যায়েই দুর্নীতিকে সমর্থন করতে পারি না। ক্রীড়াক্ষেত্রে স্বচ্ছ বাতাবরণ বজায় রাখতে চাই।’ বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ নেহরু স্টেডিয়ামের সাই হেড কোয়ার্টারে গিয়ে তল্লাশি ও জেরা শুরু করে। সাই ডিরেক্টর জেনারেল নীলম কাপুর এই তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেন লিখিত আবেদন রেখে। সাইয়ের যাবতীয় সরঞ্জাম কিনে থাকেন উক্ত অফিসাররা।