সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ
জিআরপি সূত্রে জানা গিয়েছে, উচ্চমাধ্যমিকে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে তিন বছর আগে পাশ করেছিল মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়ার সাহাজাদপুরের যুবক সুদীপ খান। তারপর সে আমতলা কলেজে এডুকেশনে অনার্স নিয়ে বিএ তৃতীয় বর্ষে পড়াশোনা করছিল। তখন থেকেও মামা কওসর শেখের সঙ্গে পাচারে হাত পাকায় সুদীপ। আগে মামা কওসর শেখ মুর্শিদাবাদের নওদা থানা এলাকায় থাকত। তারপর সেখান থেকে সে বাড়ি বিক্রি করে হরিহরপাড়া থানা এলাকার সাহাজাদপুরে থাকতে শুরু করে। বর্তমানে পাচারের কাজের সুবিধার জন্য নদীয়ার বাংলাদেশ বর্ডার লাগোয়া এলাকায় থাকত কওসর। জিআরপি জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পেরেছে, সুদীপ খান পড়াশোনার ফাঁকেই মামার সঙ্গে পাচারের কাজ করত। মামা তাকে কমিশনের ভিত্তিতে নিযুক্ত করেছিল। এক-একটি ‘ডিল’ সফল হলেই মিলত মোটা টাকা। সাহাজাদপুরে অন্যান্য দুষ্কৃতীদের সঙ্গেও এডুকেশনে অনার্স পড়ুয়া সুদীপের যোগাযোগ ছিল। জিআরপির কাছ থেকে তদন্তভার নিয়ে ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করবে এসটিএফ। তবে এডুকেশনে অনার্স পড়ুয়ার অপরাধ জগতে জড়িয়ে পড়া নিয়ে চিন্তিত শিক্ষামহল। কাটোয়ার বিশিষ্ট শিক্ষক তুষার পণ্ডিত বলেন, এটা কখনও কাম্য নয়। একজন কলেজ পড়ুয়ার অস্ত্র পাচারে যুক্ত হয়ে পড়াটা খুবই দুঃখজনক।