বিদ্যার্থীদের উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। ব্যবসাতে যুক্ত ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ওই দম্পতির দু’টি ছেলে রয়েছে। একজনের বয়স ৪বছর। আর একজনের বয়স আড়াই বছর। এদিন বিকেলে স্ত্রীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি চলছিল অনুপের। সেই সময় আচমকা করুণার গলায় সজোরে বঁটির কোপ বসিয়ে দেন অনুপ। সঙ্গে সঙ্গেই করুণার মৃত্যু হয়। স্ত্রীকে খুনের পরই সোজা স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রতিনিধির বাড়িতে যান অনুপ। পঞ্চায়েত সদস্যকে তিনি বলেন, ‘আমি আমার স্ত্রীকে খুন করেছি। পুলিস ডাকুন। আমাকে গ্রেপ্তার করুক পুলিস।’ এরপর বাড়ি ফিরে আসেন অনুপ। তারপর গলায় দড়ির ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হন। প্রতিবেশী সহ স্থানীয় বাসিন্দারা অনুপের বাড়িতে এসে করুণাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। খবর দেওয়া হয় থানায়। পুলিস ঘটনাস্থলে এসে দেহ দু’টি উদ্ধার করে এবং ময়না তদন্তের জন্য কাঁথি মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। ওসি চন্দ্রকান্ত শাসমল বলেন, পারিবারিক অশান্তির কারণে এই ঘটনা বলে আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।