নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদহ: মালদহে প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ চাষিকে বাংলা শস্যবিমা যোজনার আওতায় আনা হয়েছে। এবার খরিফ মরশুমে জেলায় চাষে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। অতিবৃষ্টি জনিত কারণে মালদহে আমন ধান নষ্ট হয়ে গিয়েছে। বিমার আওতায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা টাকা পাবেন বলে কৃষিদপ্তর জানিয়েছে।
সংবাদদাতা, আালিপুরদুয়ার: দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা নির্দেশ দেবেন, সেই নির্দেশ সবাইকে মেনে চলতে হবে। বৃহস্পতিবার আলিপুরদুয়ারে এসে দলের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব থামাতে এবার জেলার নেতা ও দলীয় কর্মীদের এই কড়া নির্দেশই দিলেন রাজ্যের শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটক।
সংবাদদাতা, বালুরঘাট: করোনার গেরোয় এবার সব কিছুতেই কাটছাঁট। হবে না সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। থাকবে না আলোকসজ্জা। সাদামাটা পুজো হবে বলে মন ভালো নেই বালুরঘাট কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের আবাসিকদের।
শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
চূড়াভাণ্ডার প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে দু’জন চিকিৎসক ছিলেন। এর মধ্যে একজন উচ্চশিক্ষার জন্য চলতি সপ্তাহে ছুটি নিয়ে বাইরে চলে গিয়েছেন। একজন চিকিৎসকের পক্ষে ইন্ডোর, আউটডোর, জরুরি বিভাগ সামলানো যাবে না জেনেই ব্লক স্বাস্থ্যদপ্তর ইন্ডোর পরিষেবা বন্ধ করে দেয়। এখন সেখানে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত আউটডোরে পরিষেবা চালু রয়েছে।
স্থানীয় লোকজনের দাবি, ময়নাগুড়ি ব্লকের গুরুত্বপূর্ণ এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রতিদিন শতাধিক রোগী পরিষেবা নিতে আসেন। ইন্ডোর বিভাগেও চিকিৎসা চলত। এখন অসুস্থ হলে আউটডোর পরিষেবা মিলছে ঠিকই কিন্তু দুপুরের পর ১২ কিমি দূরে ময়নাগুড়ি হাসপাতালে রোগীকে নিয়ে যেতে হচ্ছে। আগের মতো ২৪ ঘণ্টাই পরিষেবা চালুর দাবিতে এদিন রাস্তা অবরোধ করা হয়। এদিকে ইন্ডোর পরিষেবা বন্ধ হওয়ায় প্রসূতিরা সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ছেন।
ময়নাগুড়ির বিএমওএইচ ডাঃ লাকি দেওয়ান বলেন, চিকিৎসক না থাকায় ইন্ডোর পরিষেবা দিতে সমস্যা হচ্ছে। আমরা বিষয়টি ওপর মহলে জানিয়েছি। ময়নাগুড়ি হাইওয়ে ট্রাফিক ওসি মোস্তাফা হোসেন বলেন, জাতীয় সড়ক অবরোধ হয়েছিল। অবরোধকারীদের দাবির ব্যাপারে স্বাস্থ্যদপ্তরের সঙ্গে আমরা কথা বলার আশ্বাস দেওয়ায় ওরা অবরোধ তুলে নেয়। যানজট হয়েছিল। ঘণ্টা খানেকের মধ্যে ফের তা স্বাভাবিক করা হয়।
বৃহস্পতিবার ময়নাগুড়ির চূড়াভাণ্ডারে জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ। নিজস্ব চিত্র
