কর্মপ্রার্থীদের কর্মযোগে বিলম্ব ঘটবে। বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মযোগ আছে। ব্যবসায় যোগ দেওয়া যেতে পারে। কোনও বন্ধুর ... বিশদ
এদিকে দোকান ভাঙার খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছন শিলিগুড়ি পুরসভার বিরোধী দলনেতা তৃণমূল কংগ্রেসের রঞ্জন সরকার। তিনি বলেন, রেলের জমিতে যাঁরা আছেন তাঁদের এভাবে তোলা যায় না। রেলকে আগে অন্তত নোটিস দেওয়া দরকার ছিল। রেল জমি দিলে আমাদের সরকার তা কিনে বসবাসের জন্য পাট্টা দিতে পারে। এখানকার ব্যবসায়ীদের বিদ্যুৎ সংযোগ আছে, তাঁদের ট্রেড লাইসেন্সও আছে। কেন এভাবে উচ্ছেদ করা হল তা নিয়ে আমরা রেলকে চিঠি পাঠাব। যদিও এদিন ঘটনাস্থলে থাকা উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের শিলিগুড়ি জংশন আরপিএফের আইসি ভি কৃষ্ণাশু বলেন, ওপর মহল থেকে নির্দেশ আসাতেই এদিন কয়েকটি দোকান ভেঙে দেওয়া হয়েছে। পুরনো দোকান ভাঙা হয়নি। যেসব দোকান ভাঙা হয়েছে সবক’টি সম্প্রতি তৈরি হয়েছে।