কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন, তৃণমূল এনআরসি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। আমরা সিটিজেন অ্যামেন্ডমেন্ট বিল নিয়ে আসছি। প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান থেকে যে সংখ্যালঘুরা শরণার্থী হিসাবে এসেছেন তাঁরা এই দেশেই থাকবেন। কিন্তু ওখানকার সংখ্যাগুরুরা অনুপ্রবেশকারী হিসাবে এদেশে ঢুকলে, আমাদের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারে বিঘ্ন ঘটালে তাদের আমরা থাকতে দেব না। শরণার্থীদের আমরা নাগরিকত্ব দেওয়ার ব্যবস্থা করব। এটা আমরা বোঝাতে চাইছি। তৃণমূলের কোচবিহারের প্রার্থী পরেশ অধিকারী বলেন, বিজেপি নেতৃত্ব যেভাবে এনআরসি’র প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছে তাতে সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়ে যেতে পারে। অসমের এনআরসি’র প্রয়োগের ফলে বাসিন্দাদের কী দুর্গতির মধ্যে পড়তে হয়েছে তা সকলেই জানেন। সেটা আমরা প্রচারে তুলে ধরছি।
তবে বিজেপির একাধিক নেতৃত্বের মতে, গ্রামের বুথ মিটিংগুলিতে এনআরসি নিয়ে বোঝানোর জন্য নির্দিষ্ট টিম তৈরি করা হয়েছে। উত্তরবঙ্গজুড়ে এনআরসি নিয়ে যে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে তা দূর করতে এই টিম প্রচারের কাজ করবে। এদিকে অসমের নানা ঘটনাকে সামনে এনে তৃণমূল ইতিমধ্যেই পাড়ায় পাড়ায় এনআরসি বিপদ নিয়ে প্রচার শুরু করেছে। এনআরসি লাগু করলে রাজ্য থেকে অনেককেই তাড়িয়ে দেওয়া হবে এমন কথাও গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে পড়েছে।