উত্তম বিদ্যালাভের যোগ আছে। কাজকর্মে উন্নতি ও কাজে আনন্দলাভ। অর্থাগমের উত্তম যোগ। ... বিশদ
তিনি জানিয়েছেন, কোভিডের সময় শুধু এ রাজ্য বা দেশ নয়, গোটা বিশ্বের পড়ুয়াদের পঠনপাঠন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিভিন্ন সমীক্ষায় সেসব তথ্য উঠে এসেছে। তবে এ বছরের রিপোর্টে উন্নতির চিত্র দেখা যাবে বলেই আশাবাদী তিনি। বিভিন্ন স্কুল এবং শিক্ষা সংস্থার প্রধানরাও যোগ দিয়েছিলেন সামিটে। সেখানে ইন্দ্রাণীদেবী জানিয়েছেন, পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। যেসব শিক্ষক এর সঙ্গে যুক্ত থাকেন, তাঁদের পাঁচ বছর অন্তর প্রশিক্ষণ দেওয়ার বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শিক্ষাসবিচ বিনোদ কুমারও।
তিনি বলেন, ‘সরকার রাজ্যের শিক্ষক ও ছাত্র অনুপাত ঠিক রাখতে তৎপর। তাই শিক্ষকদের র্যাশনালাইজেশন বা বদলি প্রক্রিয়া ফের শুরু হয়েছে।’ প্রসঙ্গত, দু’ধাপ মিলিয়ে প্রায় ১৩০০ শিক্ষক-শিক্ষিকার নাম বদলির জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে বলে শিক্ষাদপ্তর সূত্রে খবর। কম পড়ুয়া রয়েছে এমন স্কুল থেকে শিক্ষক ঘাটতি থাকা স্কুলে তাঁদের বদলি করা হবে। এই প্রক্রিয়াটির বিরুদ্ধে মামলা চলছিল সুপ্রিম কোর্টে। সম্প্রতি মামলার রায় রাজ্য সরকারের পক্ষে গিয়েছে। তাই র্যাশনালাইজেশনে আর কোনও বাধা রইল না। বিনোদ কুমার বলেন, উচ্চশিক্ষায় ঋণ পেতে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে রাজ্য সরকার। এই প্রকল্পে এখনও পর্যন্ত ৬২ হাজার পড়ুয়া ঋণের সুবিধা পেয়েছেন। ঋণের অঙ্ক এখনও পর্যন্ত দু’হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।