বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
সংসদের ফলাফল নির্ণয়ের পদ্ধতি অনুযায়ী, বাতিল পরীক্ষাগুলিতে নম্বর মিলবে শতকরা হারে। যে পরীক্ষাগুলি হয়ে গিয়েছে, সেগুলির মধ্যে যে বিষয়ে সবচেয়ে বেশি নম্বর পাবে একজন পরীক্ষার্থী, সেটিরই শতকরা হার দেওয়া হবে বাতিল হয়ে যাওয়া পরীক্ষায়। এতে অনেকে যেমন বাড়তি নম্বর পেয়ে যেতে পারে, তেমন অনেকেই বঞ্চিত হতে পারে। বাণিজ্য শাখায় সাধারণত অ্যাকাউন্টেন্সিতে বেশি নম্বর ওঠে। বাকি বিষয়গুলিতে ততটা ‘স্কোরিং’ হয় না। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের অ্যাকাউন্টেন্সির নম্বরও নির্ভর করবে বাকি বিষয়গুলির উপরে। আবার যাদের ‘লো স্কোরিং’ বিষয়গুলি বাকি রয়েছে, তারা অনেকটাই লাভবান হবে। এর উপর মেধাতালিকা তৈরি করা হলে, সেটা সঠিক ন্যায়বিচার হবে না বলেই মনে করছে ওয়কিবহাল মহল। আরও একটি সমস্যা রয়েছে। কেউ কেউ প্রাপ্ত নম্বরে অসন্তুষ্ট হয়ে লিখিত পরীক্ষায় বসতে চাইতে পারে। সংসদ সেই বিকল্পও রেখেছে। কিন্তু সেটা করা হলে, ফের ব্যাপক রদবদল হবে নম্বরের। তখন নতুন করে করতে হবে মেধাতালিকা। তাই সব মিলিয়ে এবারের উচ্চ মাধ্যমিকের মেধাতালিকা প্রকাশের সম্ভাবনা ক্ষীণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
উচ্চ মাধ্যমিক শেষ হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হয় বৃত্তিমূলক শাখার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। তা স্বাভাবিকভাবেই শুরু করা যায়নি। প্রথাগত উচ্চ মাধ্যমিক নিয়ে ঘোষণা হলেও, বৃত্তিমূলক শাখায় পরীক্ষার ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। এতেও এক লক্ষের কাছাকাছি পরীক্ষার্থী আছে। তারা চাইছে, পরীক্ষা নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত জানাক কর্তৃপক্ষ।