কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
মামলাকারী শীর্ষেন্দু সেনগুপ্ত ও অন্যদের হয়ে আইনজীবী ফিরদৌস শামিম এদিন আদালতকে জানান, ২০১৭ সালে পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে নির্দেশিকা জারি করেছিল পর্ষদ। লক্ষ-লক্ষ শিক্ষক পদপ্রার্থীরা ১০০ টাকা জমা করে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন। অথচ, সেই পরীক্ষা সম্পর্কে এখনও পর্যন্ত কোনও সাড়াশব্দ নেই। তিনি জানান, এনসিটিই বা ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার্স এডুকেশন-এর নির্দেশিকা অনুযায়ী প্রতি বছর অন্তত একবার প্রতিটি রাজ্য সরকারের এই পরীক্ষা নেওয়ার কথা। কিন্তু, অজ্ঞাত কারণে ২০১৫ সালের পর এখানে সেই পরীক্ষা নেওয়াই হচ্ছে না। ফলে প্রশিক্ষিত শিক্ষকের অভাব তৈরি হচ্ছে। অথচ, এই পরীক্ষায় সফল হওয়ার মতো যোগ্যতাসম্পন্ন অনেকেই রয়েছেন। যাঁদের ভবিষ্যৎ ক্রমশ অন্ধকারাচ্ছন্ন হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটেই আদালত ওই নির্দেশ দিয়েছে।