সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দিগম্বর জৈন টেম্পল রোডে বৃহস্পতিবার নাকা চেকিং চলছিল। বাইক ধরে পরীক্ষা করছিলেন পুলিস কর্মীরা। তাঁদের কাছে খবর ছিল, বড় অঙ্কের টাকা পোস্তা থেকে হাওড়ায় যাবে। একটি বাইককে তাঁরা আটক করেন। তাতে দু’জন ছিল। বাইক চালকের কাছে থাকা ব্যাগে তল্লাশি চালালেও কিছু মেলেনি। পিছনে থাকা আরোহীর পিঠে একটি ব্যাগ ছিল। সেটি তল্লাশি করতে দেখা যায়, তার মধ্যে টাকা রয়েছে। মেশিনে গুনে দেখা যায়, টাকার পরিমাণ ৩৫ লক্ষ। ব্যবসায়ীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, এই টাকা তিনি কোথা থেকে পেলেন। তিনি দাবি করেন, পেমেন্ট নিয়ে ফিরছিলেন। এর জন্য ব্যবসায়িক নথি ও লেনদেনের প্রমাণ চাওয়া হয়। পুলিসের দাবি, তা তাঁরা দেখাতে পারেননি। এরপরই বাজেয়াপ্ত করা হয় পুরো টাকাই। বিষয়টি জানানো হয় আয়কর দপ্তরকে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জেনেছে, হাওলার কারবারের টাকা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। কিন্তু কে বা কারা এই দু’জনকে টাকা দিল, তা স্পষ্ট নয়। এটি জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। আয়কর দপ্তরও টাকার উৎস জানতে তদন্ত শুরু করেছে।