শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
অন্যদিকে, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বাম-কংগ্রেসের ব্রিগেড সমাবেশ বিজেপির পক্ষে মঙ্গলকর বলে মনে করছেন দলের শীর্ষ নেতারা। সোমবার শহরের এক পাঁচতারা হোটেল সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা সংক্রান্ত বৈঠকে এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে জাতীয় বিজেপির নেতা তথা বাংলার পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন, বাম-কংগ্রেস-সিদ্দিকির ব্রিগেড থেকে স্পষ্ট আমাদের পক্ষে একটা বড় অংশের ভোট ‘শিফট’ করবে। তাঁর মূল্যায়ণ, গত রবিবার ময়দানের সভায় সাম্প্রদায়িক ভাষা চর্চা হয়েছে। যা বাংলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের পরিপন্থী। ভাইজানের উগ্র ভাবমুর্তি এবং উস্কানিমূলক আচরণের জন্য বাম ও কংগ্রেসের ‘কমিটেড হিন্দুভোট’ বিজেপির দিকে পড়বে বলেও মনে করেন বর্ষীয়ান এই গেরুয়া নেতা। ইন্দোরের প্রাক্তন এই মেয়র আরও বলেন, এর ফলে আগামী নির্বাচনে আমাদের লাভ হবে। কেন না, বাংলার মানুষ চায় না –উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি মাথা চাড়া দিক। কৈলাসের সুরে সুর মিলিয়ে দলের রাজ্য সভাপতি বাম-কংগ্রেসের বিগ্রেডকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন। তাঁর কথায়, বিজেপির একদিকে আর বাকিসব শক্তি আরেকদিকে। তৃণমূল অক্সিজেন দিয়ে বাম-কংগ্রেসকে কিছুটা চাঙ্গা করতে চাইছে। কিন্তু রবিবারের ব্রিগেডে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তি কার্যত সাম্প্রদায়িক শক্তির কাছে আত্মসমর্পণ করল বলে মনে করেন দিলীপবাবু। আগামী রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঐতিহাসিক ব্রিগেড সমাবেশে সমস্ত রেকর্ড ভেঙে যাবে বলেও জানান মোদিনীপুরের বিজেপি এমপি।