কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দিলীপবাবু বিভিন্ন দোকানে বিড়ি সরবরাহ করতেন এবং সাইকেল নিয়ে এলাকায় মাছ বিক্রি করতেন। লকডাউনের ফলে প্রচণ্ড অর্থসঙ্কট চলছিল। ঘুরে ঘুরে বেচাকেনা করতে গিয়ে অসুস্থও হয়ে পড়েন। জ্বর-সর্দিকাশিতে ভুগছিলেন। সোমবার সকালে তাঁর ছেলেরা তাঁকে চাকদহ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে কোভিড পরীক্ষা করান। সেদিনই বিকেলে তাঁর রিপোর্ট ‘পজিটিভ’ আসে। পরিবার বলেছে, এবার বাড়ির অন্যরাও বিপাকে পড়বেন ভেবে বৃদ্ধ ভয়ানক অবসাদে ডুবে যান। এদিকে, সোমবার হাসপাতাল থেকে পরিবারকে বলা হয়, মঙ্গলবার সকালে অ্যাম্বুল্যান্স এসে ওই বৃদ্ধকে কল্যাণী কোভিড কার্নিভাল হাসপাতালে নিয়ে যাবে। তবুও বৃদ্ধের দুশ্চিন্তা যাচ্ছিল না। সোমবার রাতে বাড়ির লোকজন ঘুমিয়ে পড়লে তিনি মই বেয়ে গাছে উঠে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে পড়েন। ব্যাপারটি জানামাত্রই বাড়ির লোকজন থানায় খবর দেন। কিন্তু কোভিড রোগী শুনে কেউই তখন আসেনি।