কর্মপ্রার্থীদের কোনও চুক্তিবদ্ধ কাজে যুক্ত হবার যোগ আছে। ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। বিবাহের যোগাযোগ ... বিশদ
সাংবাদিকদের এদিন দেশ ও রাজ্যের একাধিক বিষয়ে নিজের অভিমত দিয়েছেন রাজ্যপাল। জয়েন্ট এন্ট্রান্সে বাংলা প্রশ্নপত্র বিষয়ে তিনি বলেন, আমার একটি দায়িত্ব আছে। আমি এনিয়ে দিল্লিতে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলেছি। একটি চিঠি বাংলা থেকে গেলে বিষয়টি অন্যরকম হতে পারত। আমি যদি নাই বলি আমি আসব, তবে তুমি আমাকে অভ্যর্থনা কীভাবে করবে। আমি তখন অভিযোগ করতে পারি যখন আমি জানালাম যে আসছি, তারপরেও তুমি অভ্যর্থনা করলে না। দেশের ক্ষেত্রে তিনি রামমন্দির রায় এবং দু’টি কেন্দ্রশাসিত নতুন এলাকা তৈরি নিয়ে তিনি বলেন, এই বছর সংবিধানের দৃষ্টিকোণ থেকে একটি স্মরণীয় বছর। তিনি আরও বলেন, আমি সেই দিনের দিকে তাকিয়ে আছি যেদিন গোটা দেশ বলবে, বাংলা শান্তিপূর্ণ, হিংসামুক্ত একটি রাজ্য। সিঙ্গুরে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে দেখা না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি তাঁর প্রশ্ন, তোলেন কে জানত না আমি আসছি? কর্তৃপক্ষ কেউ থাকলে দু’টি সাধারণ কথা বলতাম, একটু জানতে চেষ্টা করতাম। যা হোক পরবর্তীতে সব জেনে, জানিয়ে আসব। তাঁর দাবি, রাজভবনের দরজা সবার জন্যে হাট করে খোলা। তিনি বলেন, আমি সবার সঙ্গে কথা বলতে চাই। ট্যুইটারে কথা বলুন, রাজভবনের ওয়েবসাইটে আপনার কথা বলুন। দু’দিন দেরি হতে পারে কিন্তু আমি নিজে সবটা দেখি।
এদিন বিকেল চারটের পরে রাজ্যপালের কনভয় সিঙ্গুর বিডিও অফিসে ঢোকে। সেখানে ঢুকেই তিনি সিঙ্গুরবাসী তাঁর এক নিরাপত্তা রক্ষীর শিশুকন্যাকে আদর করেন। ওই পরিবার তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল। এরপর সেখানে তাঁকে চা বিস্কুট দেওয়া হয়। উপস্থিত বিজেপি কর্মীরা তাঁর সঙ্গে কথা বলেন। স্থানীয় বিজেপি নেতা সঞ্জয় পাণ্ডে বলেন, রাজ্যপালকে অভ্যর্থনা জানাতে কেউ ছিলেন না। তাই আমরাই তাঁকে স্বাগত জানাতে এসেছিলাম। সিঙ্গুরের সমস্যার কথাও বলেছি।