বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
সম্প্রতি পাম তেলের দাম প্রচুর বেড়ে যায়। ফলে খুচরো বাজারে যে পাম তেলের দাম ছিল ১০০ টাকারও অনেক কম তা দেড়শো টাকা ছাড়িয়ে যায়। পাম তেলের বর্ধিত দামের প্রভাব পড়ে অন্যান্য ভোজ্য তেলের উপর। সয়াবিন, সূর্যমুখী প্রভৃতি তেল বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এগুলির দাম আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে। বিদেশ থেকে আমদানি করা ভোজ্য তেলের দাম বৃদ্ধির প্রভাব পড়ে দেশে উৎপাদিত সরষে তেলের উপর। কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি পাম তেলের উপর আমদানি শুল্ক ৫ শতাংশের বেশি কমিয়েছ। ব্যবসায়ী মহলের বক্তব্য, এর প্রভাবে শুধু পাম তেল নয় অন্য ভোজ্য তেলের দাম কমেছে। সয়াবিন তেলের দামও পাইকারি বাজারে১৪৬ টাকা থেকে ১৩০ টাকার আশাপাশে চলে এসেছে।
দেশে ভোজ্য তেলের চাহিদা বাড়লেও উৎপাদন সেভাবে বাড়ছে না। এখনও মোট চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। সয়াবিন তেল মূলত আসে আমেরিকা, ব্রাজিল প্রভৃতি দেশ থেকে। সূর্যমুখী তেল আসে রাশিয়া, ইউক্রেন থেকে। করোনা পরিস্থিতির সময় আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। পাম তেলের উপর রপ্তানি শুল্ক বাড়িয়ে দেয় মালয়েশিয়া। ওই দেশ থেকে পাম তেলের বেশিরভাগটা আমদানি হয় এখানে। ব্যবসায়ী মহল সূত্রের খবর, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম হ্রাসের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এটা স্থায়ী হলে দেশে ভোজ্য তেলের দাম আরও কিছুটা কমতে পারে।