বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
ইংলিশ মিডিয়ায় ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম নিয়ে জোর চর্চা চলছে। ৫৫ বছর আগে এই মাঠেই ১৯৬৬-র বিশ্বকাপ জিতেছিল ইংল্যান্ড। আন্তর্জাতিক ফুটবলে ওটাই তাদের একমাত্র সাফল্য। তারপর শুধুই হতাশা। সাময়িক জ্বলে উঠে আবার নিভে যাওয়া। সেই পয়া ওয়েম্বলিতেই কী আবার উড়বে গ্রেট ব্রিটেনের পতাকা ‘ইউনিয়ন জ্যাক’? সাউথগেট প্রবলভাবে আশাবাদী। তাঁর কথায়, ‘ল অব অ্যাভারেজ আমাদের পক্ষেই রয়েছে। ফুটবলারদের বলেছি, আগে যা হয়েছে ভুলে যাও। ফাইনালে ইতালিকে হারাতে পারলে তবেই মিলবে প্রকৃত সাফল্য। তোমরাই বেছে নাও, কোন পদকটা পরবে। সোনা, নাকি রুপো। আশা করি, ওয়েম্বলিতে আমাদের উজ্জ্বল রেকর্ড এবারও বজায় থাকবে।’
১৯৬৬ বিশ্বকাপের ফাইনালে ববি মূরের নেতৃত্বে ইংল্যান্ড ৪-২ গোলে হারিয়েছিল পশ্চিম জার্মানিকে। হ্যাটট্রিক ছিল জিওফ হার্স্টের। বিশ্বকাপের দীর্ঘ ৯১ বছরের ইতিহাসে ওটাই ফাইনাল ম্যাচে একমাত্র হ্যাটট্রিক। রবিবার রাতে ইংল্যান্ডের জয়ের নায়ক কে হবেন, হ্যারি কেন, না রহিম স্টার্লিং? সাউথগেট বলছেন, ‘আমার কাছে জয়ই শেষ কথা। কত গোল হল সেটা নিয়ে ভাবি না। ইতালি শক্তিশালী টিম। কোচ মানচিনি নিপুণ হাতে দলটাকে একসুতোয় গেঁথেছেন। ওদেরকে হারাতে গেলে সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে হবে।’ একই সঙ্গে ইউরোয় সফল হলে ক্লাব ফুটবলে কোচ হিসেবে তাঁর মঞ্চ শক্তিশালী হতে পারে। এবারের ইউরোয় একটি ম্যাচও না হেরে ফাইনালে পৌঁছেছে ইংল্যান্ড। এর মধ্যে জার্মানিকে হারিয়ে সবচেয়ে বেশি তৃপ্তি পেয়েছেন সাউথগেট। তাঁর মতে, ‘জার্মানিকে হারানোর স্বাদই আলাদা। এবার ইতালিকে হারাতে পারলে ষোলো কলা পূর্ণ হবে। আন্তর্জাতিক মঞ্চে ট্রফির খরা ইংল্যান্ড ফুটবলের খ্যাতি নষ্ট করেছে। দিনের পর দিন নেতিবাচক কথাবার্তা শুনতে হয়েছে। এবার সেই বদনাম মোছার সুযোগ এসেছে। যে কোনও মূল্যে সেটা কাজে লাগাতে হবে।’