বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
গোলরক্ষক: চলতি ইউরো কাপে একমাত্র দল হিসেবে পাঁচটি ম্যাচ ক্লিনশিট রাখতে সক্ষম হয়েছে ইংল্যান্ড। আর এর জন্য অবশ্যই বাহবা দিতে হবে জর্ডন পিকফোর্ডকে। প্রায় ৭২৬ মিনিট দুর্গ অক্ষত রেখেছে ও। একজন গোলরক্ষক ততটা ভালো, যতটা তার আউটিং। পিকফোর্ডের অনুমানক্ষমতা এবং পোস্ট টু পোস্ট কভারিংও প্রশংসনীয়।
রক্ষণ: ইংল্যান্ড দলের রক্ষণ বেশ শক্তিশালী। বিশেষত দুই সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার জন স্টোন্স ও হ্যারি ম্যাগুয়েরা ধারাবাহিকভাবে ঝুঁকিহীন ফুটবল খেলে চলেছে। জার্মানি ম্যাচে দেখেছিলাম, খুব সহজেই প্রতিপক্ষের সব আক্রমণকে তারা বানচাল করে দিয়েছিল। পাশাপাশি দুই উইং ব্যাক কাইল ওয়াকার ও লুক শ সমানভাবে ভরসা জোগাচ্ছে। আক্রমণ শানানোর ক্ষেত্রেও ওভারল্যাপে ওঠার সময় গতিকে দারুণভাবে ব্যবহার করে ওরা।
মাঝমাঠ: প্রতিপক্ষ ইতালির তুলনায় ইংল্যান্ডের মাঝমাঠ অনেক বেশি তারুণ্যে ভরপুর। মাউন্ট-ফিলিপসদের বয়স কম হলেও, ক্লাব ফুটবলে তাদের অভিজ্ঞতা কম নয়। ফলে ফাইনালের চাপ নেওয়ার মতো দক্ষতা তাদের রয়েছে।
ফরোয়ার্ড: টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই গোল করার ব্যাপারে কিছুটা হলেও দুর্বল দেখিয়েছে ইংল্যান্ডকে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচে মাত্র দু’বার প্রতিপক্ষের জালে বল জড়াতে সক্ষম হয়েছে সাউথগেটের ছেলেরা। সেই তুলনায় নক-আউট পর্বে অনেক বেশি ছন্দে দেখিয়েছে হ্যারি কেনদের। ইংল্যান্ড অধিনায়কের নামের পাশে রয়েছে চারটি গোল। তবে একইসঙ্গে একাধিক সুযোগ নষ্ট করছে সে। ফাইনালে এর পুনরাবৃত্তি ঘটলে মুশকিল আছে। পাশাপাশি গোটা টুর্নামেন্টে ইংল্যান্ড এখনও পর্যন্ত ফ্রি-কিক থেকে গোল তুলে নিতে ব্যর্থ। এই বিষয় অবশ্যই কোচ সাউথগেটের নোটবুকে উঠেছে। কারণ ইতালির বিরুদ্ধে খুব বেশি সুযোগ হয়তো পাবে না ইংল্যান্ড।