শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ টুর্নামেন্টেও আশানুরূপ পারফরম্যান্স মেলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছিলেন অনুষ্টুপরা। যদিও করোনার পর প্রথম টুর্নামেন্ট হওয়ায় খুব বেশি জলঘোলা হয়নি। তবে ঘরের মাঠে বিজয় হাজারে ট্রফিতে বাংলার ব্যর্থতার ময়নাতদন্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিএবি। সংস্থার সভাপতি অভিষেক ডালমিয়া জানিয়েছেন, ‘এত খারাপ ফল দেখে সত্যিই হতাশ। এর কারণ অনুসন্ধানের প্রয়োজন রয়েছে। কোচ, ক্যাপ্টেননের সঙ্গে সিএবি কর্তারা কথা বলবেন। সাপোর্ট স্টাফদের ভূমিকাও খতিয়ে দেখা হবে।’
ম্যাচ শেষেই বাংলার কোচ অরুণ লালের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন সিএবি সভাপতি। সূত্রের খবর, ক্রিকেটারদের আচরণ নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন কোচ। তাই ক্রিকেটারদের আচরণ বিধি চালু করতে চলেছে সিএবি।
বাংলা দলের ব্যর্থতায় হতাশ প্রাক্তনরা। সম্বরণ ব্যানার্জি বলেন, ‘গতবার আমরা রনজি ফাইনালে খেলেছিলাম। সেই তুলনায় এবারের পারফরম্যান্স খুবই খারাপ। কেন এমন হল, তার কারণ না জানতে পারলে আগামী দিনে সমস্যা আরও বাড়বে। সিএবি কর্তাদের বলব, পাঁচ সদস্যের একটা তদন্ত কমিটি গড়া হোক। সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে একটা পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জমা দিক কমিটি। তার ভিত্তিতেই পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করলে তা অনেক বেশি কার্যকরী হবে।’
বাংলার প্রাক্তন পেসার বরুণ বর্মনের কথায়, ‘দল ভালো করলে কোচের প্রশংসা হয়। দল যখন খারাপ খেলছে, তাহলে কোচের পারফরম্যান্স কেন খতিয়ে দেখা হবে না? কিন্তু প্রশ্ন হল, কে দেখবে? সবার আগে ভিনরাজ্যের ক্রিকেটার খেলানো বন্ধ করতে হবে। খেলিয়ে কী লাভ? সেই তো হারছি। তার চেয়ে বাংলার ছেলেদের নিয়েই দল গড়া হোক। এর চেয়ে খারাপ কিছু হবে না। বরং তাগিদ অনেক বেশি থাকবে।’