কর্মরতদের উপার্জন বৃদ্ধি পাবে। শরীর-স্বাস্থ্য ভালোই যাবে। পেশাগত পরিবর্তন ঘটতে পারে। শিল্পী কলাকুশলীদের ক্ষেত্রে শুভ। ... বিশদ
ইউরোপের সেরা টুর্নামেন্টে গত কয়েক মরশুম দারুণ কেটেছে মাদ্রিদের ক্লাবটির। ২০১৬ সালে রিয়াল মাদ্রিদের কাছে টাই-ব্রেকারে হেরে খেতাব হাতছাড়া করলেও, শেষ সাত বছরের মধ্যে পাঁচবারই শেষ আটে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে আতলেতিকো। কোচ হিসেবে গত ছ’টি মরশুমে একাধিক টুর্নামেন্টের ফাইনালে পৌঁছেও খেতাব হাতছাড়া করতে হয়েছে কোচ সিমোনেকে। যার মধ্যে অবশ্যই ২০১৬ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল রয়েছে। তবে চলতি মরশুমে দল যেভাবে এগচ্ছে, তাতে ফের একবার খেতাব জয়ের লক্ষ্যে নিজেদের সেরাটা নিংড়ে দিতে মরিয়া মাদ্রিদের ক্লাবটি। উল্লেখ্য, প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে গতবারের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ঘরে-বাইরে হারিয়ে চমক দিয়েছিল তারা। পাশাপাশি ফাইনালের পথটাও খুব একটা কঠিন নয় তাদের জন্য। প্রথমবারের জন্য শেষ আটে পৌঁছান লিপজিগকে হারাতে পারলেই সেমিতে পিএসজি অথবা আটালান্টার মুখোমখি হবে সিমোনে-ব্রিগেড। বড় মঞ্চে পারফরম্যান্সের নিরিখে বাকি তিন দলের থেকেই বেশ অনেকটাই অভিজ্ঞ তারা। তাই তা কাজে লাগিয়েই শেষ হাসি হাসতে তৈরি আর্জেন্তাইন কোচ।
করোনার জন্য কোরিয়া ও ভ্রালকো খেলতে না পারলেও, দলের বাকি সব ফুটবলারকেই পাচ্ছেন সিমোনে। বিশেষ করে আক্রমণভাগে অভিজ্ঞ ডিয়েগো কোস্তা ও আলভারো মোরাতার মতো স্ট্রাইকারের উপস্থিতি যে কোনও প্রতিপক্ষ কোচের রাতের ঘুম কেড়ে নিতে পারে। পাশাপাশি জো ফেলিক্সও দারুণ ছন্দে রয়েছেন। উল্টোদিকে, লিপজিগ অবশ্য বেশ কয়েকজন ফুটবলারকে পাচ্ছে না। তা সত্ত্বেও দলের জার্মান কোচ জুলিয়ান নাগেলসম্যান তাঁর ৩-৫-২ ফর্মেশন থেকে সরছেন না। মাঝমাঠের দখল নিয়ে প্রতি-আক্রমণে গোলের মুখ খোলার চেষ্টা করবে জার্মান ক্লাবটি। প্রতিযোগিতার কোয়ার্টার-ফাইনাল পর্যন্ত এই রণকৌশলই অবলম্বন করেছে লিপজিগ।