কর্মপ্রার্থীদের কর্মযোগে বিলম্ব ঘটবে। বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মযোগ আছে। ব্যবসায় যোগ দেওয়া যেতে পারে। কোনও বন্ধুর ... বিশদ
চলতি আই লিগে সব থেকে বেশি গোল (৩০) করেছে মোহন বাগান। পাশাপাশি গোল হজম করেছে মাত্র ১১টি। দ্বিতীয় ম্যাচে চার্চিল ব্রাদার্সের কাছে ৪ গোল হজম করার পরেও যেভাবে দলের রক্ষণ ঘুরিয়ে দাঁড়িয়েছে, তার সিংহভাগ কৃতিত্বই সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার ফ্রান মোরান্তের। কখনও সাইরাস, আবার কখনও বা ফ্রান গঞ্জালেজ মুনোজকে পাশে নিয়ে একের পর এক ম্যাচে দলকে ভরসা জুগিয়েছেন এই স্প্যানিশ ডিফেন্ডার। যারই ফলশ্রুতি টানা ১১ ম্যাচ অপরাজিত থাকা। তবে নিজের প্রশংসা শুনতে নারাজ মোরান্তে। বরং তাঁর কণ্ঠে উপচে পড়ছে দলগত সংহতির কথা। প্রসঙ্গক্রমে তিনি জানান, ‘আমার একার দ্বারা কোনও কিছুই সম্ভব হয়নি। এই জায়গায় পৌঁছানোর নেপথ্যে রয়েছে গোটা দলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা।’
বর্তমানে লিগ টেবলের যা পরিস্থিতি, তাতে বাকি ৭টা ম্যাচের মধ্যে ৪টিতে জয় পেলেই চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে মোহনবাগান। মোরান্তে অবশ্য এখনই চ্যাম্পিয়নশিপ নিয়ে মাথা ঘামাতে চান না। আপাতত তাঁর লক্ষ্য, পরের ম্যাচে ট্রাউকে হারিয়ে খেতাবের দিকে আরও একটা কদম এগনো। আতলেতিকো মাদ্রিদের কোচ ডিয়েগো সিমোনের অনুরাগী এই স্প্যানিশ ডিফেন্ডার বলেন, ‘ওঁর কোচিং পদ্ধতি এবং স্ট্র্যাটেজি বিন্যাস আমার দারুণ লাগে। উনি সবসময় পরবর্তী ম্যাচ নিয়ে মনঃসংযোগ করেন। বেশি দূরের কথা ভাবেন না। আমিও সিমোনের পথে চলতে চাই।’
প্রথমবার খেলতে এসেই কল্লোলিনী তিলোত্তমাকে ভালোবেসে ফেলেছেন মোরান্তে। সুযোগ পেলেই বান্ধবীকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন শপিং মলে সময় কাটান তিনি। তবে খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে মোরান্তে এবং তাঁর বান্ধবী যথেষ্ট খুঁতখুঁতে। অতিরিক্ত মশলাদার খাবার একেবারেই না-পসন্দ তাঁদের।