সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
এদিন দীঘার সৈকতে যেমন পর্যটকদের আনাগোনা বাড়ে, তেমনই সমুদ্রে স্নানও করেন অনেক পর্যটক। পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আটজন বন্ধু মিলে শনিবার সকালে বাঘাযতীন এলাকা থেকে বেড়াতে আসেন সঞ্জয়। এদিন ওল্ড দীঘারই সি-হক ঘোলা ঘাটে স্নান করতে নেমেছিলেন তাঁরা। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঢেউয়ের তোড়ে টাল সামলাতে না পেরে তলিয়ে যান সঞ্জয়। কিছু সময় পর সেখানেই তাঁকে ভেসে উঠতে দেখা যায়। নুলিয়াদের সহযোগিতায় উদ্ধার করে বন্ধুরা তাঁকে দীঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক ওই ব্যক্তিকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে, এদিন বিকেলে নিউ দীঘার ক্ষণিকা ঘাটে পরিবারের লোকজন ও বন্ধুদের সঙ্গে স্নান করতে নামেন ইন্দ্রনীলবাবু। স্নানের সময় কোনওভাবে তলিয়ে যান তিনি। সন্ধ্যা নাগাদ সেখানেই তাঁর দেহটি ভেসে ওঠে।
কাঁথির এসডিপিও অভিষেক চক্রবর্তী বলেন, সি-হক ঘোলা ঘাটে স্নানের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নজরদারিও থাকে। কিন্তু কিছু বেপরোয়া পর্যটক কোনও বাধা মানেন না।
এদিকে দীঘা-শঙ্করপুর হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিপ্রদাস চক্রবর্তী বলেন, বুলবুলের প্রভাব কেটে যাওয়ার পর পর্যটকরা সৈকতমুখী। দু’দিন কেমন যেন থম মেরে ছিল দীঘা। দীঘা তার চেনা মেজাজে ফিরছে দেখে খুবই ভালো লাগছে।