বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
এদিন দিল্লি থেকে সস্ত্রীক বাগডোগরায় আসেন বিএসএফের ডিজি। প্রথমে তিনি কদমতলায় বিএসএফের উত্তরবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের অফিসে যান। এখানে তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন বিএসএফের উত্তরবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের আইজি রবি গান্ধী। এরপর বিএসএফের শীর্ষ অফিসারদের নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন ডিজি। এখানে স্পেশাল ডিজি (ইস্টার্ন কমান্ড) পঙ্কজকুমার সিং উপস্থিত ছিলেন। বিএসএফ সূত্রের খবর, বৈঠকে জওয়ানদের এবং প্রশাসনিক কাজকর্ম নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বৈঠকের পর কোচবিহার জেলার তিন বিঘা করিডরে যান ডিজি। এখানে তাঁকে স্বাগত জানান বিএসএফের জলপাইগুড়ি সেক্টরের ডিআইজি। বিএসএফ সূত্রের খবর, বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এই করিডরে জওয়ানদের সঙ্গে ডিজি সাক্ষাৎ করেন। তিনি এই সীমান্তের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন। বিএসএফের অফিসাররা জানান, আন্তর্জাতিক এই সীমান্তের ‘বর্ডার ম্যানেজমেন্ট’ নিয়ে পর্যালোচনা করেছেন ডিজি। এছাড়া, তিনি তিন বিঘা সীমান্ত চৌকিতে চারা গাছও লাগিয়েছেন।
সেখান থেকে ফুলবাড়ি সীমান্তে চলে আসেন ডিজি। এখানে তাঁকে স্বাগত জানান বিএসএফের শিলিগুড়ি সেক্টরের ডিআইজি। বিএসএফ সূত্রে খবর, এখানে ফুলবাড়ি বিওপি এবং ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পরিদর্শন করেন। এখানে তিনি বিএসএফ এবং বিজিবি’র জয়েন্ট রিট্রেটের স্বাক্ষী হন। পাশাপাশি, বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির অফিসারদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। বিএসএফের অফিসাররা বলেন, এদিন জলপাইগুড়ি সেক্টরে দু’টি নতুন বিওপি এবং একটি ব্যারাকের উদ্বোধন করেছেন ডিজি। ওই ব্যারাকে ১২০ জন জওয়ানের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।