বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
বিজেপির কোচবিহার জেলা সভানেত্রী মালতি রাভা রায় অবশ্য এই প্রসঙ্গে নিশীথবাবুকে ভারতের কৃতী সন্তান বলে দাবি করেছেন। পাশাপাশি নিশীথবাবু যুব তৃণমূল কংগ্রেসে থাকার সময়েও সংগঠনের পদে ছিলেন বলেও উল্লেখ করেছেন।
পার্থবাবু বলেন, একটি ফেসবুক পেজ লিখেছে নিশীথ প্রামণিক বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলার কৃতী সন্তান। তিনি ভারত সরকারের প্রতিমন্ত্রী। তাই আমি প্রশ্ন করেছি যে তিনি ভারতের কোচবিহার জেলার ভেটাগুড়ির কৃতী সন্তান নাকি গাইবান্ধার কৃতী সন্তান? সেটা প্রমাণ করতে হবে। এই প্রসঙ্গে জানার জন্য এদিন নিশীথবাবুকে ফোন করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
বিজেপির জেলা সভানেত্রী মালতি রাভা রায় বলেন, নিশীথ প্রামণিক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী হওয়ার অনেক আগে জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সম্পাদক ছিলেন। তিনি ভেটাগুড়ি-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের উপপ্রধান ছিলেন। এবং তিনি একজন প্রাথমিক শিক্ষক। তিনি বিজেপি তো পরে করেছেন। আগে তো তিনি তৃণমূল করেছেন। এখন বিজেপি করেন জন্যই কি গাইবান্ধার বা ভেটাগুড়ির কৃতী সন্তান হয়েছেন। প্রচুর কৃতী সন্তান বাংলাদেশ থেকে এখানে এসে নেতৃত্ব দিয়েছেন, কর্তৃত্ব করে গিয়েছেন। তাঁরা যদি ভারতের সন্তান হতে পারেন তাহলে তিনি কেন হতে পারবেন না। তিনি ভারতের কৃতী সন্তান। না হলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হতে পারেন?
পার্থবাবু এই পোস্ট দেওয়ার পর এদিন সন্ধ্যায় হঠাৎ দেখা যায় পার্থবাবুর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে সেই পোস্টটি নেই। এরপর আবার পার্থবাবু ওই ফেসবুক পেজের স্ক্রিন শট দিয়ে ফের ফেসবুকে পোস্ট দেন। সেখানেও তিনি লেখেন, নিশীথ প্রামণিক বাংলাদেশের গাইবান্ধার কৃতী সন্তান নাকি ভারতবের্ষর ভেটাগুড়ির কৃতী সন্তান সেটা সাংসদকেই খোলসা করতে হবে।