শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
পুরাতন মালদহ শহর তৃণমূল ছাত্র পরিষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যের প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার দিকগুলি তাঁরা শহরের ২০টি ওয়ার্ডের মানুষের কাছে গিয়ে তুলে ধরবে। এটাই তাঁদের কাছে এখন বড় ইস্যু। শহরের মানুষকে তারা বোঝাবে বাংলার উন্নয়ন জন্য তৃণমূল এগিয়ে। বিজেপি শুধু আশ্বাস দেয়, কিন্তু কাজ করে না। তবে তৃণমূলের এই বক্তব্যকে মোটেই আমল দিতে চাইছে না বিজেপি। উত্তর মালদহের বিজেপির সাংসদ খগেন মুর্মুর কথায়, বাইপাস হয়ে গিয়েছে। তবুও রেল মঙ্গলবাড়িতে ফ্লাইওভার করার জন্য ভেবে দেখছে। ভোটের সময় মানুষকে ভুল বুঝিয়ে কোনও লাভ হবে না।
পুরাতন মালদহ শহরের তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি বৈদ্য ঘোষ বলেন, বাইপাসের জন্য মালদহের যানজট কিছুটা কমলেও দিন দিন সদর ঘাট কোর্ট স্টেশনের গুরুত্ব বাড়ছে। এটা ভাবতে হবে। একাধিক ট্রেন চলছে। ভবিষ্যতে পুরাতন মালদহ স্টেশন আরও উন্নত হবে। এখানে তাই ফ্লাইওভার খুব জরুরি। কেন সেটা এতদিনেও হল না। তৃণমূলের বক্তব্য, শুধু মালদহ নয়, কেন্দ্রীয় সরকার গোটা বাংলার প্রতি বঞ্চনা করেছে। যা নিয়ে আমজনতা ক্ষিপ্ত। সাধারণ মানুষের সমস্যাগুলি নিয়েই আমরা শহরের সব ওয়ার্ডে বাড়ি বাড়ি যাব। মানুষকে বোঝাব, বিজেপি মানেই ভাঁওতাবাজির দল। কোনও কাজ করে না। কারও অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা ঢোকেনি। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা বলেন, সেটাই করে দেখান। ইংলিশবাজার ও পুরাতন মালদহ, দুই পুরসভার ব্যাপক উন্নয়নই তা প্রমাণ করে।
উত্তর মালদহের সংসদ সদস্য বিজেপির খগেন মুর্মু বলেন, বাইপাস হয়ে গেলেও আমি বলেছি, মঙ্গলবাড়ি ফ্লাইওভার করে দিতে হবে। আধিকারিকেরা মঙ্গলবাড়ি রেলগেটে এসে বিষয়টি খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেবেন।