ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
সরকারের এই নীতিতে ভারতীয় পড়ুয়াদের কোনও সমস্যা হবে না বলে আশ্বাস দিয়েছেন ব্রিটিশ উপ বিদেশমন্ত্রী লর্ড তারিক আহমেদ। তাঁর কথায়, কোর্সে ভর্তি হলেও অনেকেই তা সম্পূর্ণ করেন না। সেই প্রবণতা রুখতেই এই পদক্ষেপ। উল্লেখ্য, সম্প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুয়েলা ব্রেভারম্যান হাউস অব কমনসে জানিয়েছিলেন, সকল বিদেশি পড়ুয়া আর আগের মতো পরিবারের সদস্যদের ব্রিটেনে আনতে পারবেন না। তবে গবেষক পড়ুয়ারা এই নীতি থেকে ছাড় পাবেন। অভিবাসী কমাতে পড়ুয়াদের উপর ঘুরিয়ে এই নিয়ন্ত্রণ জারি করা নিয়ে ব্রিটেনেই বিতর্ক চলছে। গত ২৫ মে লর্ড করণ বিলিমোরিয়া সিবিই ডিএল ব্রিটিশ সংসদে বলেন, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া বা কানাডা বিদেশি স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের অনেক বেশি সুযোগ দিয়ে থাকে। বিদেশি পড়ুয়াদের কেন অভিবাসী হিসেবে গণ্য করা হবে? এটা ভুল সিদ্ধান্ত। ছাত্র সংগঠন এনআইএসএইউ ইউকের চেয়ারপার্সন সোনম অরোরা এ প্রসঙ্গে বলেন, অন্যান্য দেশের মতো অভিবাসীর তালিকা থেকে আন্তর্জাতিক পড়ুয়াদের এখনই বাদ দেওয়া দরকার। ব্রিটেনের এখন সুনির্দিষ্ট অভিবাসন নীতি প্রয়োজন।