ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
এলাকার অ্যাম্বুলেন্স চালক আকাশ সরকার বলেন, রোগী ও প্রসূতিদের নিয়ে এই রাস্তা দিয়ে আসা যাওয়া করতে আমাদের চরম অসুবিধার মধ্যে পড়তে হয়। খারাপ রাস্তার কারণে বিগত দিনে দু-একজন রোগী অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যেই মারা গিয়েছেন। অবিলম্বে এই রাস্তা মেরামতি করা না হলে আগামীতে আরও অনেক সমস্যা তৈরি হবে। গ্রামবাসীরা বলেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পঞ্চায়েত প্রধান, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ছাড়াও স্থানীয় বিধায়ক তথা রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সত্যজিৎ বর্মনও এই রাস্তা দিয়ে বাড়িতে আসা যাওয়া করেন। মন্ত্রী থাকা সত্ত্বেও এই রাস্তার কাজ কেন হচ্ছে না তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বাসিন্দারা। আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে রাস্তাটি সংস্কার না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুমকি দিয়েছেন বাসিন্দারা।
স্থানীয় বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্য বিবেক সুন্দর বর্মন বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই রাস্তা বেহাল। পঞ্চায়েত প্রধান ও ব্লক প্রশাসনকে বারবার লিখিত আকারে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই রাস্তার গর্তগুলি বন্ধ করার জন্য কিছু অর্থ বরাদ্ধ করা হলেও পঞ্চায়েতের তরফ থেকে সেই কাজ এখনও শুরু হয়নি। রামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান দীপন সরকার বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। সেই অনুযায়ী প্রাথমিক পর্যায়ে প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গিয়েছে। আগামী কিছুদিনের মধ্যেই এই কাজ শুরু হয়ে যাবে।