ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
জয়েসা ও তাঁর মা জয়া দলুই বেঙ্গালুরু গিয়েছিলেন আত্মীয়ের বাড়িতে। শুক্রবার ট্রেনে চেপে হাওড়া ফিরছিলেন তাঁরা। জয়েসা বলেন, আমার জানালার কাচ প্রথমে ভাঙে। তারপরেই পরপর কোচগুলির জানালার কাচ ভাঙে। আমার মা ছিল আরও ভিতরের দিকের কামরায়। আমি চিৎকার করছিলাম। চাইছিলাম মায়ের যেন কিছু না হয়। আমাদের ট্রেনের কয়েকটা বগি বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। আমরা তখনও দুর্ঘটনার ভয়াবহতা বুঝতে পারিনি। এত মৃত্যু হতে পারে ভাবতেও পারিনি।
জয়েসা জানান, এসি পুরো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কিছুক্ষণ পরেই শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। শেষে রাত ২টোর পর ইঞ্জিনিয়াররা ট্রেন পরীক্ষার পর তা ছাড়ে। ভোরে বালেশ্বর নিয়ে আসা হয় আমাদের ট্রেন। ওখানে এক ঘণ্টা ধরে পিছনের বগিগুলো কেটে বাদ দেওয়া হয়। আমরা এসি ২ কামরাতে চলে গিয়েছিলাম। আমাদের কামরা পুরো ড্যামেজ হয়েছিল। এরপর ট্রেন আসে খড়্গপুরে। সেখানে জিআরপি পুলিস আমাকে রেলের হাসপাতালে ভর্তি করেছিল। এ এক দুঃস্বপ্নের যাত্রা। কপালজোরে ফিরে এসেছি মৃত্যুর মুখ থেকে। -িনজস্ব চিত্র