ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
আবাস প্রকল্পে রাজ্যের প্রায় ৬৭ লক্ষ মানুষ সুবিধা পেয়েছেন। তার মধ্যে ৩৪ লক্ষাধিক উপভোক্তা বাড়ি পেয়েও গিয়েছেন। বাকি ৩৩ লক্ষ আবাস প্লাসের অন্তর্গত, তাঁদের টাকা কেন্দ্র এখনও ছাড়েনি। এই ৬৭ হাজার উপভোক্তার বাড়ি বাড়ি গিয়েই রাজ্য সমীক্ষা করবে। এখন বাংলায় স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য সংখ্যা ১ কোটির বেশি এবং দলের সংখ্যা ১০ লক্ষাধিক। পঞ্চায়েত দপ্তরের পর্যবেক্ষণ, স্বনির্ভর দলের বাইরে এখনও ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন বহু মহিলা। তাঁরা নানা কারণে তার সঙ্গে যুক্ত হতে পারেননি। সংখ্যাটি চার-পাঁচ লক্ষ বলেই প্রশাসনের অনুমান। তাঁদেরকেই এবার এর আওতায় আনার তোড়জোড় শুরু হয়েছে।
সূত্রের খবর, স্বনির্ভর গোষ্ঠীবহির্ভূত প্রত্যেক মহিলাকেই এই উদ্যোগের মাধ্যমে স্বনির্ভর করে তুলতে চায় রাজ্য। কেউ যাতে বাদ না যান, তার জন্য বিশেষ পদক্ষেপ করা হচ্ছে। দপ্তর চাইছে, চলতি বছর শেষ হওয়ার আগেই রাজ্যের প্রতি জেলার সব গ্রামের মহিলারা এই প্রকল্পের আওতায় আসবেন। এদিকে, কেন্দ্রের নির্দেশিকা অনুযায়ী, এই কাজ জুনের মধ্যেই শেষ করতে হবে। সমীক্ষায় যাঁরা ‘লাখপতি দিদি’ হয়েছিলেন, এই মহিলাদের চিহ্নিত করে বের করার দায়িত্ব তাঁদেরকেই দিতে বলেছে কেন্দ্র। তথ্য সংগ্রহ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে পিএমএওয়াই-জি কনভার্জেন্স নামে একটি অ্যাপ।