শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্ত শত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত ... বিশদ
নিয়োগকারী সংস্থা গ্রিন পার্কের অ্যানুয়াল লিডারশিপ ১০,০০০ রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, এফটিএসই ১০০ ভুক্ত সংস্থাগুলির মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গ, এশিয়ান ও সংখ্যালঘু জাতির (বেম) মানুষ রয়েছেন মাত্র ১০ জন। গ্রিন পার্কের তরফে জানানো হয়েছে, জাতিগত বৈচিত্র্য নিয়ে সংস্থাগুলির তিনটি উচ্চপদ— সিনিয়র এগজিকিউটিভ, বোর্ড সদস্য এবং এগজিকিউটিভ ডিরেক্টরদের নিয়োগের উপর লক্ষ্য রাখার সময় থেকে শুরু করে গত ছ’বছরে বেম এগজিকিউটিভের মধ্যে ৩.৩ শতাংশের ক্ষেত্রে কোনও উন্নতি লক্ষ্য করা যায়নি। গ্রিন পার্কের চেয়ারম্যান ফিলিপস বলেন, ‘অধিকাংশ সংস্থার প্রধানরাই অনেক কিছু করতে চান। কিন্তু শীর্ষপদে থাকা ব্যক্তিরা কেমন হবেন, তা নিয়ে আগে থেকেই তাঁদের মনে একটি ধারণা তৈরি থাকে। একজন মহিলাকে ওই পদের জন্য তাঁরা বিবেচনা করতে পারেন। কিন্তু আমার মনে হয়, অন্য কোনও বর্ণের মানুষকে সেখানে তাঁরা বসানোর কথা চিন্তা করতে পারেন না।’
জানা গিয়েছে, বিভিন্ন সংস্থার বোর্ডে সংখ্যালঘু জাতিগুলির প্রতিনিধিত্ব ২০১৮ সালে ছিল ৮.৮ শতাংশ। এবছর তা কমে হয়েছে ৭.৪ শতাংশ। শুধুমাত্র ২০১৪ সালে কা ২.২ শতাংশ বেড়েছিল। বর্তমানে এফটিএসই ১০০ ভুক্ত সংস্থাগুলির মধ্যে চারজন বেম চিফ এগজিকিউটিভ রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ভারতীয় বংশোদ্ভূত রয়েছেন দু’জন— সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানকারী এনএমসি হেলথের প্রশান্ত মানঘাট এবং ডিআইএজিও সংস্থার ইভান মানুয়েল মেনেজেস। অপর দু’জন হলেন— কার্নিভাল কোঅপারেশনের আর্নল্ড ডোনাল্ড এবং ফ্রেসনিল্লো সংস্থার অক্টাভিও ওর্তেগা আলভিদরেজ। অন্যদিকে, ২০১৪ সাল থেকে সংস্থাগুলির শীর্ষ তিন পদে মহিলা প্রতিনিধির সংখ্যা ১০ থেকে বেড়ে ২৬ হয়েছে।