শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্ত শত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত ... বিশদ
গত সপ্তাহেই লণ্ডন ব্রিজে হামলা চালিয়েছিল উসমান। ঘটনায় প্রাণ হারান দু’জন সাধারণ নাগরিক। পরে পুলিসের গুলিতে মৃত্যু হয় উসমানের। ঘটনার কথা জানতে পেরে অবাক হয়ে যান ব্রিটেনের সংখ্যালঘুরা। জানা গিয়েছে, পরিবারের সঙ্গে সখ্যতা থাকলেও অনেকেই চাননি উসমানের দেহ স্থানীয় ঘৌসিয়া মসজিদে কবর দেওয়া হোক। লন্ডনের স্টোক এলাকার বাসিন্দা উসমানের পরিবার। পরিবারের এক সদস্য জানালেন, ছোটবেলায় উসমান খুবই ভালো ছেলে ছিল। কিন্তু বড় হতেই বিপথগামী হয়ে পড়ে সে। ২০১২ সালে জঙ্গিযোগের অভিযোগে তার কারাদণ্ড হয়। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে নজরদারির অধীনে মুক্তি পেলেও স্টোকে কারও সঙ্গেই সে যোগাযোগ করেনি। হামলার পর উসমানের কার্যকলাপের নিন্দাও করেছে তার পরিবার।