শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ। ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
২০১৭ সালের এপ্রিলে রুদ্ধদ্বার বিচারে কুলভূষণ যাদবকে ফাঁসির সাজা শুনিয়েছিল পাকিস্তানের সেনা আদালত। চরবৃত্তি ও সন্ত্রাসবাদে যুক্ত থাকার অপবাদে। যদিও প্রথম থেকেই ভারত দাবি করে আসছে, কুলভূষণকে ইরান থেকে অপহরণ করা হয়েছিল। নৌবাহিনী থেকে অবসরের পর তিনি ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ইরানে গিয়েছিলেন। মিথ্যা অভিযোগে পাক সেনা আদালত তাঁকে সাজা দিয়েছে। এদিন পাক সেনা সূত্রে বলা হয়েছে, কুলভূষণ যাতে সামরিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে নাগরিক আদালতে আবেদন জানাতে পারেন, তার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এজন্য সেনা আইনে সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে পাকিস্তান সরকার। সেই লক্ষ্যে একটি খসড়া তৈরির কাজ চলছে। ১৭ জুলাই আন্তর্জাতিক আদালত যে রায় দিয়েছিল, তা কার্যকর করার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ।
কুলভূষণ মামলায় আন্তর্জাতিক আদালতের ১৭ জুলাইয়ের রায় ভারতের বড় জয় ছিল। সেই রায়ে বলা হয়েছিল, কুলভূষণের ফাঁসির সাজা খতিয়ে দেখতে হবে পাকিস্তানকে। ভারতের বক্তব্য ছিল, কুলভূষণের সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে যোগাযোগের সুযোগ দিচ্ছে না পাকিস্তান। এর ফলে ১৯৬৩ সালের ভিয়েনা সম্মেলনের প্রস্তাব লঙ্ঘন করা হয়েছে।