কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
চিঠিতে মে লিখেছেন, এই অচলাবস্থা চলতে পারে না। এর আগে গতমাসে অনিচ্ছাকৃতভাবেই আর্টিকেল ৫০-এর সময়সীমা বাড়ানোর আর্জি জানানো হয়েছিল। এখন তা ফের আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে। যদি ব্রেক্সিট চুক্তি সংসদে অনুমোদন পায়, তবে তার আগেই ইইউ ছেড়ে বেরিয়ে আসবেন তারা। কিন্তু এই সময়সীমা বাড়ানো হলে, আইনী বাধ্যবাধকতার কারণে আগামী ২৩ মে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে হতে পারে ব্রিটেনকে। সেক্ষেত্রে বিলম্বিত ব্রেক্সিটের সম্ভাবনা কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়বে।
এদিকে, ব্রেক্সিটের জন্য ব্রিটেনকে আরও ১২ মাসের সময় দেওয়ার কথা ভাবছেন ইইউ কাউন্সিল প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড টাস্ক। যাতে চুক্তিবিহীন ব্রেক্সিটের সম্ভাবনা খারিজ করা সম্ভব হবে। আজই কাউন্সিলের সদস্য দেশগুলির কাছে তিনি এই প্রস্তাব দিতে পারেন বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষ ইইউ আধিকারিক। এর মধ্যে টেরিজার মের চিঠি ব্রেক্সিট বাস্তবায়নের চূড়ান্ত দিন নিয়ে আরও ধোঁয়াশা তৈরি করল বলে মত আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের।