কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
কেনিয়া সরকারের তরফে নিহতদের মধ্যে জেসনের নাম এখনও ঘোষণা করা হয়নি। যদিও তাঁর মা সারা ও ভাই জোনাথন ফেসবুকে ও সংবাদমাধ্যমে বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছেন। টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয় ও নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয় ল স্কুলের স্নাতক ছিলেন জেসন। ৯/১১ হামলার সময় ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্ক সলোমন স্মিথ বার্নিতে কাজ করতেন তিনি। ওই দিন বিল্ডিংয়ে আটকে পড়া বহু মানুষকে উদ্ধারে সাহায্য করেছিলেন জেসন। নাইরোবিতেও সাহায্য করতে গিয়েই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা বন্ধুদের। ৯/১১-র পর জেসনের জীবন বদলে গিয়েছিল। বর্তমানে, কেনিয়ার প্রত্যন্ত এলাকায় মিনি পাওয়ার গ্রিড প্রকল্পে কাজ করছিল তাঁর কনসাল্টিং ও ইনভেস্টমেন্ট সংস্থা আই-ডেভ। সংস্থাটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন জেসন। সেই কারণে নাইরোবিতেই থাকছিলেন তিনি।
এদিকে, নাইরোবিতে হওয়া জঙ্গিহানার নিন্দায় সরব হল ভারত। বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘গত ১৫ জানুয়ারি নাইরোবির ডুসিট ডিটু হোটেল ও অফিস কমপ্লেক্সে জঙ্গিহানার ঘটনার তীব্র নিন্দা করছে ভারত।’ কেনিয়ার পাশে দাঁড়িয়ে নিহতদের পরিবারের প্রতি শোকজ্ঞাপন ও আহতদের আরোগ্য কামনাও করেছে মন্ত্রক।