পেশাদারি ও ব্যবসায়িক কর্মোন্নতি ও ধনাগম যোগ। শারীরিক সমস্যায় মানসিক অশান্তিভোগ। আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
সোমবার লুম্বিনীতে মায়াদেবীর মন্দির দর্শন করে সফর শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। এই স্থানটি বুদ্ধের জন্মস্থান হিসেবে পরিচিত। মোদিকে স্বাগত জানান নেপালের প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবা এবং তাঁর স্ত্রী আরজু রানা দেউবা। বৌদ্ধমন্দিরে পুজো দেওয়ার পর দেউবার সঙ্গে একান্ত বৈঠকও করেন তিনি। পাশাপাশি লুম্বিনীতে বৌদ্ধ কালচার ও হেরিটেজ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এছাড়াও সংস্কৃতি, শিক্ষা, জলবিদ্যুৎ প্রকল্প সহ ছ’টি বিষয়ে মউ সই হয় দু’দেশের মধ্যে। লুম্বিনী বিশ্ববিদ্যালয়ে ডক্টর আম্বেদকর চেয়ারের উদ্বোধন করেন তিনি। মোদি বলেন, বর্তমানে আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতে ভারত-নেপাল সম্পর্ক থেকে উপকৃত হবে মানবতা। দু’দেশের বন্ধুত্ব হিমালয়ের মতো অটুট। বুদ্ধের আদর্শ মেনে আন্তর্জাতিক সমস্যা মেটাতে একসঙ্গে কাজ করবে ভারত-নেপাল।’ তাঁর কথায়, ভারতে রামমন্দির তৈরি হওয়ায় নেপালের বাসিন্দারও খুশি হয়েছেন। বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন নেপালে গিয়ে রামমন্দির প্রসঙ্গ তুলে মোদি ফের হিন্দুত্বের তাস খেলার চেষ্টা করলেন বলে মত রাজনৈতিক মহলের।
এদিন নেপালের প্রধানমন্ত্রীর কথায়, ‘লুম্বিনীর পবিত্র মাটিতে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে স্বাগত জানাতে পেরে আমি আনন্দিত। তাঁর সফরে দু’দেশের সম্পর্ক আরও মজবুত হবে।’ চার ঘণ্টার নেপাল সফর সেরে ফেরার পথে উত্তরপ্রদেশের কুশীনগরে গৌতম বুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী।