বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
শনিবার দিল্লি পুলিসের স্পেশাল সেলের স্পেশাল কমিশনার নীরজ ঠাকুর জানিয়েছেন, বেশ কিছুদিন ধরে এই চক্রের খোঁজ চলছিল। অবশেষে সাফল্য মিলেছে। ধৃত চারজনের মধ্যে তিনজনকে হরিয়ানা এবং একজনকে দিল্লি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নাম হজরত আলি, রিজওয়ান আহমেদ, গুরজত ও গুরদীপ সিং। হজরত আফগান নাগরিক। রিজওয়ানের বাড়ি কাশ্মীরের অনন্তনাগে। অন্যদিকে, গুরজত ও গুরদীপ পাঞ্জাবের জলন্ধরের বাসিন্দা। আফগানিস্তান, ইউরোপ সহ ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে জাল ছড়িয়েছিল এই মাদক চক্র।
জেরায় এক ধৃত জানিয়েছে, চক্রের মাস্টারমাইন্ডের নাম নভপ্রীত সিং। সে পর্তুগালে বসে সবটাই নিয়ন্ত্রণ করছে। তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, এই বিপুল পরিমাণ মাদক আফগানিস্তান থেকে আনা হয়েছিল। ইরানের চাবাহার বন্দর হয়ে তা মুম্বইয়ের জওহরলাল নেহরু বন্দরে পৌঁছয়। সেখান থেকে জলপথে কন্টেনারে লুকিয়ে ওই মাদক দিল্লিতে নিয়ে আসা হয়। তা লুকিয়ে রাখতে ফরিদাবাদে একটি বাড়িও ভাড়া নেওয়া হয়েছিল। নীরজ ঠাকুর জানিয়েছেন, প্রক্রিয়াকরণের জন্য বস্তা বস্তা ভর্তি মাদক মধ্যপ্রদেশের শিবপুরীর একটি কারখানায় পাঠানোর কথা ছিল। সেখান থেকে বিক্রির জন্য তা দিল্লি, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, জম্মু ও কাশ্মীর সহ বিভিন্ন রাজ্যে সরবরাহ করার পরিকল্পনা করেছিল চক্রের মাথারা। কিন্তু, গোটাটাই ভেস্তে দিয়েছে দিল্লি পুলিস।