উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
এদিন তিনি জানিয়েছেন, সুশান্ত মানসিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। এবং তিনি মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছিলেন। কমপক্ষে পাঁচজন চিকিৎসক তাঁকে মাদকের নেশা ত্যাগ করতে বলেন এবং বেশকিছু ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন। রিয়া চিকিৎসকদের কথামতোই সুশান্তকে সেই ওষুধ দিতেন। কিন্তু সুশান্ত প্রায়শই সেই ওষুধ খেতে চাইতেন না। ৮ জুন তা নিয়েই রিয়ার সঙ্গে ঝামেলা হয়। এবং রিয়া ফ্ল্যাট থেকে চলে আসেন।
কয়েকদিন আগেই সুশান্তের দুই দিদি প্রিয়াঙ্কা এবং মিতুর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন রিয়া। তাতে অভিযোগ করেছেন, ওই দু’জনের পরামর্শমতো সুশান্ত গত ১৩ জুন ভুয়ো প্রেসক্রিসশনের ওষুধ খান। তার পরদিনই অভিনেতার ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই ওষুধ খাওয়ার জন্যই সুশান্তের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ তুলে মুম্বই পুলিসের কাছে এফআইআর দায়ের করেন রিয়া।
সুশান্ত মামলার সঙ্গে জড়িত মাদক কেলেঙ্কারিতে এদিন অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের ম্যানেজার করিশ্মা প্রকাশকে জিজ্ঞাসাবাদ করে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি)। মুম্বই কোর্টে করিশ্মা আগাম জামিনের আবেদন করেছিলেন। এদিন আদালত জানিয়ে দিয়েছে ৭ নভেম্বরের আগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা যাবে না।
এদিকে মুম্বই পুলিস এদিন জানিয়েছে, সুশান্তের মৃত্যুর পর মহারাষ্ট্র সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা করার জন্য বহু সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল। এদিন পুলিস কমিশনার পরমবীর সিং জানান, তদন্তে কমপক্ষে ৫০ হাজার ভুয়ো অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে। রাজ্য সরকার এবং মুম্বই পুলিসের বিরুদ্ধে শুধুমাত্র বিরূপ প্রচার চালানোর জন্যই এই ধরনের অ্যকাউন্ট চালু করা হয়েছিল বলে পুলিস কমিশনার দাবি করেছেন।-ফাইল চিত্র