উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
যদিও তা মানতে নারাজ বিরোধীরা। নোট বাতিলের জেরে অর্থনীতি চুরমার হয়ে গিয়েছে বলেই দাবি করেছেন রাহুল গান্ধী। বাংলাদেশের চেয়েও ভারতের অর্থনৈতিক হাল কেন খারাপ হল? প্রশ্ন তুলে প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি বলেছেন, এর জন্য নরেন্দ্র মোদিজির নোট বাতিলই দায়ী। গরিবদের দিশাহারা করে প্রধানমন্ত্রী ব্যাঙ্ক থেকে তাঁর বন্ধুদের টাকা দিয়েছেন, ঋণ মকুব করেছেন। তাই নোট বাতিলের দিনটিকে ‘বিশ্বাসভঙ্গ দিবস’ হিসেবেই মনে রাখার কথা বলেছেন তিনি।
সরকারের উদ্দেশে কংগ্রেস মুখপাত্র অজয় মাকেনের প্রশ্ন, নোট বাতিলে কেন বাড়ল জাল টাকার লেনদেন? সরকারকে তার জবাব দিতে হবে। মাকেন বলেন, ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর তথ্য বলছে, ২০১৬ সালে ১৫ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা মূল্যের জাল নোট ধরা পড়েছিল। সেখানে নোট বাতিলের পর ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ১১৬ কোটি ৮৫ লক্ষ টাকা মূল্যের জাল নোট। তাহলে, কোথায় কমল জাল নোটের ব্যবহার?
তোপ দেগেছে সিপিএম’ও। কালো টাকা উদ্ধারের নামে মোদি সরকার নোট বাতিলের সিদ্ধান্তে সবথেকে বড় দুর্নীতি করেছে বলেই বিবৃতি দিয়েছে তারা। সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরির কটাক্ষ, চার বছর আগে দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের সূচনা হয়েছিল এই দিনেই। সিপিএমের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নোট বাতিলের পর চার বছর কেটে গিয়েছে। কিন্তু দেশের অর্থনীতি এবং সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনধারণের উপর এর যে প্রভাব পড়েছিল, সেই ক্ষতি এখনও পূরণ করা যায়নি। কালো টাকা উদ্ধারের নামে মোট বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়ে সবথেকে বড় দুর্নীতি করেছে কেন্দ্রের মোদি সরকার।