সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
এদিকে, আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রকেও। ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বহু আফিসার আক্রান্ত। ফলে সব অফিসার ও কর্মীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য একটি পরিসংখ্যান সামনে এল এদিন। গত ২৪ ঘণ্টায় মুম্বইয়ের থেকেও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন দিল্লিতে। গত দু’মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে এই প্রথম এমনটা হল। দিল্লিতে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৫১৩ জন। আর মুম্বইয়ে ১ হাজার ২৭৬। এই অবস্থায় দিল্লি সরকারের তরফে বলা হল, মানুষের প্রাণরক্ষার উপরই এখন নজর দেওয়া হচ্ছে। যাঁদের হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করা প্রয়োজন, তাঁদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গড়ে তোলা হচ্ছে। কেজরিওয়াল সরকারের এই বক্তব্যের মধ্যেই ভয়াবহ চিত্র সামনে আসছে দিল্লি এইমস থেকে। সেখানে এখনও পর্যন্ত ৪৮০ জন স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৯ জন চিকিৎসক ও ৩৮ জন নার্স। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে তিনজন স্বাস্থ্যকর্মীর। ভয়াবহ অবস্থা মহারাষ্ট্র পুলিসেও। এখনও পর্যন্ত মোট ৩০ জন পুলিসকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। সব মিলিয়ে আক্রান্ত ২ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি।
ফি দিনই দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যায় নতুন রেকর্ড হচ্ছে। ব্যতিক্রম হল না গত ২৪ ঘণ্টাতেও। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের ওয়েবসাইটে দাবি, দেশের ৭০ শতাংশের বেশি মৃত্যু হয়েছে কোমরবিডিটিতে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৪ হাজার ১০৬ জন। সুস্থতার হার প্রায় ৪৭.৯৯ শতাংশ। সক্রিয় আক্রান্ত ১ লক্ষ ৬ হাজার ৭৩৭ জন।