সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
কেন্দ্রের এই বিজ্ঞপ্তির বিরোধিতা করে একাধিক সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়। তাদের দাবি, লকডাউনের জেরে প্রবল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে। ফলে কর্মীদের পুরো বেতন দেওয়া সম্ভব নয়। ওইসব মামলার প্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্ট ১৫ মে এক নির্দেশ জারি করে। তাতে বলা হয়, নিয়োগকর্তারা কর্মীদের পুরো বেতন দিতে না পারলে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর কোনও ব্যবস্থা নিতে পারবে না কেন্দ্র। এদিন ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বিচারপতি অশোক ভূষণ, এস কে কউল এবং এম আর শাহকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চ সেই নির্দেশের সময়সীমাকে আগামী ১২ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে। একইসঙ্গে বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, লকডাউনের জেরে যে প্রভূত ক্ষতির মুখে সংস্থাগুলিকে পড়তে হয়েছে, সে ব্যাপারে সংশয় নেই। এই কঠিন পরিস্থিতিতে নিয়োগকর্তাদের পুরো বেতন দেওয়ার অক্ষমতা নিয়ে বিবেচনা করার প্রয়োজন রয়েছে। যদিও কেন্দ্র পাল্টা এক আর্জিতে আদালতকে জানিয়েছে, পুরো বেতন দেওয়ার অক্ষমতা দাবির যথার্থ প্রমাণ দিতে হবে নিয়োগকর্তাদের।