প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
সন্দীপ স্বর্ণকার, নয়াদিল্লি, ৫ এপ্রিল: তবে কি এবার কমিউিনিটি ট্রান্সমিশন বা গোষ্ঠী সংক্রমণেরই আশঙ্কা করছে কেন্দ্র? সব রাজ্যকে জানানো আইসিএমআরের নতুন নির্দেশ জারি হতেই উঠছে এই প্রশ্ন। তবলিগের জমায়েতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সামনে আসতেই এবার ‘র্যাপিড অ্যান্টিবডি টেস্ট’-এর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, কোনও এলাকায় আচমকাই প্রায় একসঙ্গে অনেকের একই রকমের জ্বর, কাশি, সর্দির খবর পেলেই সেখানে যেন এই বিশেষ রক্ত পরীক্ষা শুরু হয়। সম্প্রতি বড়সড় জমায়েত হয়েছে বা লকডাউন পর্বে পরিযায়ী শ্রমিকরা দল বেঁধে কোথাও জড়ো হয়েছেন, সেখানেও এই পরীক্ষা হবে।
রক্ত পরীক্ষায় সংক্রমণ ধরা পড়লে তাকে সঙ্গে সঙ্গে করোনা চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত হাসপাতালে পাঠানো হবে। রক্ত পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এলে কোভিড-১৯ এর নির্দিষ্ট পরীক্ষা গলা অথবা নাকের মধ্যে থেকে নেওয়া নমুনা টেস্ট হবে। সেই টেস্টের ফল পজিটিভ এলে করোনার চিকিৎসা। নাহলে তা ইনফ্লুয়েঞ্জা বলেই ছাড় মিলবে। অন্যদিকে, নাক অথবা গলার মধ্যে থেকে নমুনা পরীক্ষা সম্ভব না হলে র্যাপিড অ্যান্টিবডি টেস্টের রক্ত পরীক্ষায় নেগেটিভ এলেও তাকে বাড়িতে স্বেচ্ছাবন্দি থাকার পরামর্শ দেওয়া হবে। ১০ দিন পর ফের রক্ত পরীক্ষা হবে। সেখানেও নেগেটিভ এলে তবেই নিশ্চিন্ত। আর পজিটিভ এলে করোনা সন্দেহেই যাবতীয় চিকিৎসা হবে বলেই জানিয়েছে আইসিএমআর। র্যাপিড অ্যান্টিবডি টেস্ট পরীক্ষা শুরু হতে আরও কয়েকদিন সময় লাগবে বলেই জানিয়েছেন আইসিএমআরের বিজ্ঞানী রামন গঙ্গাখেড়কর। বলেছেন, ‘আশা করছি আগামী বুধবারের মধ্যে পরীক্ষার কিট এসে যাবে। তারপর তা রাজ্যগুলিকে পাঠানো হবে।’
কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতাল রাম মনোহর লোহিয়ায় করোনার প্রাথমিক পরীক্ষা হচ্ছে। দু’জন রোগী সেখানে ইমারজেন্সিতে দেখাতে গেলেও প্রাথমিকভাবে তাদের করোনার টেস্ট হয়নি বলে অভিযোগ। সাধারণ ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। পরে পরীক্ষা করে দেখা যায় তাদের শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ। সঙ্গে সঙ্গে তাদের করোনার নির্দিষ্ট চিকিৎসা শুরু হয়। তাই ওয়ার্ডে যে মহিলা ডাক্তার তাঁকে দেখেছেন, যে ওয়ার্ড বয় সাহায্য করেছেন, বিলম্ব না করে উভয়কেই কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।
পাশাপাশি রাজধানীর প্রতিষ্ঠিত বেসরকারি হাসপাতাল স্যার গঙ্গারামে দু’জন রোগীর শরীরে করোনার ভাইরাস মিলতেই ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী সহ প্যান্ট্রিবয় মিলিয়ে ১০৮ জনকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডাঃ ডি এস রানা জানিয়েছেন, প্রবীণ দুই রোগী শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু পরে রক্ত পরীক্ষা করে দেখা যায় তাঁদের শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ। সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের রাম মনোহর লোহিয়ায় পাঠানো হয়। সেখান থেকে সফদরজং হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসা চলছে। ডাঃ রানা জানান, ওই দুই রোগীর সংস্পর্শে যাঁরা এসেছিলেন হাসপাতালের সেই ২৪ জন ডাক্তার, ৭৫ জন নার্সের পাশাপাশি ওয়ার্ড বয়, প্যান্ট্রি স্টাফকেও কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। এখনও পর্যন্ত এঁদের কারও শরীরে করোনার ভাইরাস মেলেনি। তবে আগামী মঙ্গলবার ফের তাঁদের পরীক্ষা হবে।
রক্ত পরীক্ষায় সংক্রমণ ধরা পড়লে তাকে সঙ্গে সঙ্গে করোনা চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত হাসপাতালে পাঠানো হবে। রক্ত পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এলে কোভিড-১৯ এর নির্দিষ্ট পরীক্ষা গলা অথবা নাকের মধ্যে থেকে নেওয়া নমুনা টেস্ট হবে। সেই টেস্টের ফল পজিটিভ এলে করোনার চিকিৎসা। নাহলে তা ইনফ্লুয়েঞ্জা বলেই ছাড় মিলবে। অন্যদিকে, নাক অথবা গলার মধ্যে থেকে নমুনা পরীক্ষা সম্ভব না হলে র্যাপিড অ্যান্টিবডি টেস্টের রক্ত পরীক্ষায় নেগেটিভ এলেও তাকে বাড়িতে স্বেচ্ছাবন্দি থাকার পরামর্শ দেওয়া হবে। ১০ দিন পর ফের রক্ত পরীক্ষা হবে। সেখানেও নেগেটিভ এলে তবেই নিশ্চিন্ত। আর পজিটিভ এলে করোনা সন্দেহেই যাবতীয় চিকিৎসা হবে বলেই জানিয়েছে আইসিএমআর। র্যাপিড অ্যান্টিবডি টেস্ট পরীক্ষা শুরু হতে আরও কয়েকদিন সময় লাগবে বলেই জানিয়েছেন আইসিএমআরের বিজ্ঞানী রামন গঙ্গাখেড়কর। বলেছেন, ‘আশা করছি আগামী বুধবারের মধ্যে পরীক্ষার কিট এসে যাবে। তারপর তা রাজ্যগুলিকে পাঠানো হবে।’
কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতাল রাম মনোহর লোহিয়ায় করোনার প্রাথমিক পরীক্ষা হচ্ছে। দু’জন রোগী সেখানে ইমারজেন্সিতে দেখাতে গেলেও প্রাথমিকভাবে তাদের করোনার টেস্ট হয়নি বলে অভিযোগ। সাধারণ ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। পরে পরীক্ষা করে দেখা যায় তাদের শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ। সঙ্গে সঙ্গে তাদের করোনার নির্দিষ্ট চিকিৎসা শুরু হয়। তাই ওয়ার্ডে যে মহিলা ডাক্তার তাঁকে দেখেছেন, যে ওয়ার্ড বয় সাহায্য করেছেন, বিলম্ব না করে উভয়কেই কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।
পাশাপাশি রাজধানীর প্রতিষ্ঠিত বেসরকারি হাসপাতাল স্যার গঙ্গারামে দু’জন রোগীর শরীরে করোনার ভাইরাস মিলতেই ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী সহ প্যান্ট্রিবয় মিলিয়ে ১০৮ জনকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডাঃ ডি এস রানা জানিয়েছেন, প্রবীণ দুই রোগী শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু পরে রক্ত পরীক্ষা করে দেখা যায় তাঁদের শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ। সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের রাম মনোহর লোহিয়ায় পাঠানো হয়। সেখান থেকে সফদরজং হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসা চলছে। ডাঃ রানা জানান, ওই দুই রোগীর সংস্পর্শে যাঁরা এসেছিলেন হাসপাতালের সেই ২৪ জন ডাক্তার, ৭৫ জন নার্সের পাশাপাশি ওয়ার্ড বয়, প্যান্ট্রি স্টাফকেও কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। এখনও পর্যন্ত এঁদের কারও শরীরে করোনার ভাইরাস মেলেনি। তবে আগামী মঙ্গলবার ফের তাঁদের পরীক্ষা হবে।
