বেঙ্গালুরু, ২২ জানুয়ারি (পিটিআই): দেশের প্রথম মানববাহী মহাকাশযান হিসেবে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে যাত্রা শুরু করবে ‘গগনযান’। তার আগে দু’টি মানবহীন মহাকাশযান পাঠাবে ইসরো। একটি ২০২০ সালের ডিসেম্বরে। অন্যটি ২০২১ সালের জুনে। বুধবার একথা জানালেন ইসরো চেয়ারম্যান কে সিভান।
বেঙ্গালুরু, ২২ জানুয়ারি: ‘প্রত্যেককে হ্যালো। আমার নাম ব্যোমমিত্র। হাফ-হিউম্যানয়েডের প্রোটোটাইপ আমি। গগনযান প্রকল্পের অঙ্গ হিসেবে প্রথম মানবহীন মহাকাশযানের জন্য আমাকে বানানো হয়েছে।
বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
রায়পুর, ২২ জানুয়ারি: ‘আপনার মেয়ে ও তাঁর স্বামী ঘরের ভিতর পুড়ছে। আপনার ছোট্ট নাতনিও সম্ভবত আর বেঁচে নেই। যান, গিয়ে দেখে আসুন।’ অচেনা নম্বর থেকে ফোন পেয়েই মাঝবয়সি এক মহিলা দৌড়েছিলেন থানায়। পুলিসকে সঙ্গে নিয়ে তিনি যখন মেয়ের বাড়িতে পৌঁছলেন, তখন সব শেষ! দেওয়ালে রক্তের দাগ। ঘরের ভিতর পড়ে রয়েছে আগুনে ঝলসে যাওয়া ক্ষতবিক্ষত দু’টি দেহ। পাশেই নিথর একরত্তি। বাড়ির আসবাবপত্র তখনও ধিকধিক করে জ্বলছে। মঙ্গলবার এমন হাড়হিম করা হত্যাকাণ্ড দেখে তাজ্জব ছত্তিশগড়ের দুর্গ জেলার বাসিন্দারা। খুনের নৃশংসতা দেখে বিস্মিত পুলিসের বড়কর্তারাও। ঘটনার পরই মৃত মহিলার প্রাক্তন স্বামী পলাতক। পুলিসের সন্দেহ, ওই ব্যক্তিই এমন নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। এবং খুন করার পর ঘরে আগুন ধরিয়ে সে-ই মহিলার মা’কে ফোন করেছিল। ওই ব্যক্তির খোঁজে জোর তল্লাশি শুরু করেছে পুলিস।
পুলিস সূত্রে খবর, দুর্গ জেলার কোতোয়ালি থানা এলাকার বাসিন্দা রবি শর্মা। বছর কয়েক আগে স্বামী বিচ্ছিন্না মঞ্জু শর্মাকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। তাঁদের এক বছরের একটি মেয়েও হয়। গতকাল সকালে এক ব্যক্তি তাঁদের বাড়িতে চড়াও হয়। পুলিসের সন্দেহ, ওই ব্যক্তিই রবি ও মঞ্জুকে কুপিয়ে খুন করে। তারপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে দু’জনের হাত-পা বেঁধে বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় সে। বাইরে থেকে দরজার তালাও লাগিয়ে দেওয়া হয়। রবি-মঞ্জুর শিশুসন্তানকে সে অবশ্য খুন করেনি। কিন্তু প্রবল ধোঁয়ায় শ্বাসবন্ধ হয়ে মারা যায় শিশুটি। রবি-মঞ্জুর আধপোড়া দেহে বেশ কয়েকটি গভীর ক্ষতচিহ্ন লক্ষ্য করেছেন তদন্তকারীরা। দরজায় সাঁটানো একটি চিরকুটও উদ্ধার করেছে পুলিস। তাতে লেখা, ‘ওই মহিলার একাধিক পুরুষ সঙ্গী ছিল। আমার ভাইয়ের মৃত্যুর জন্যও ওই মহিলাই দায়ী। তিনটি দেহ ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিস।
পুলিস সূত্রে খবর, দুর্গ জেলার কোতোয়ালি থানা এলাকার বাসিন্দা রবি শর্মা। বছর কয়েক আগে স্বামী বিচ্ছিন্না মঞ্জু শর্মাকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। তাঁদের এক বছরের একটি মেয়েও হয়। গতকাল সকালে এক ব্যক্তি তাঁদের বাড়িতে চড়াও হয়। পুলিসের সন্দেহ, ওই ব্যক্তিই রবি ও মঞ্জুকে কুপিয়ে খুন করে। তারপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে দু’জনের হাত-পা বেঁধে বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় সে। বাইরে থেকে দরজার তালাও লাগিয়ে দেওয়া হয়। রবি-মঞ্জুর শিশুসন্তানকে সে অবশ্য খুন করেনি। কিন্তু প্রবল ধোঁয়ায় শ্বাসবন্ধ হয়ে মারা যায় শিশুটি। রবি-মঞ্জুর আধপোড়া দেহে বেশ কয়েকটি গভীর ক্ষতচিহ্ন লক্ষ্য করেছেন তদন্তকারীরা। দরজায় সাঁটানো একটি চিরকুটও উদ্ধার করেছে পুলিস। তাতে লেখা, ‘ওই মহিলার একাধিক পুরুষ সঙ্গী ছিল। আমার ভাইয়ের মৃত্যুর জন্যও ওই মহিলাই দায়ী। তিনটি দেহ ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিস।
