বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
বুধবার জেএনইউ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ৩ জানুয়ারি ভাঙচুরের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই পুলিসের কাছে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এর সঙ্গে আরটিআই ফাইলে জানানো তথ্যের সঙ্গে কোনও মিল নেই। আরটিআই ফাইলকারী সার্ভার রুমের একটি বিশেষ জায়গা সম্পর্কে তথ্য জানতে চেয়েছিলেন। তাই আরটিআইয়ে দেওয়া উত্তর সঠিক। একইসঙ্গে এফআইআরের দাবিও যুক্তিযুক্ত। প্রকৃত তথ্য একবিন্দু বিকৃত করা হয়নি। একই দাবি জেএনইউয়ের উপাচার্য জগদীশ কুমারের। তিনি বলেছেন, ‘আরটিআই সম্পর্কে আমার কিছু জানা নেই। আমি প্রথম থেকেই বলছি, সার্ভার রুমে ভাঙচুর হয়েছে।’ তাঁর দাবি, ৩ জানুয়ারি মুখ ঢেকে একদল ছাত্র সার্ভার রুমে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। সার্ভার রুমের কর্মীদের ঘর থেকে বের করে দেওয়ার পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেয় তারা। একইসঙ্গে সার্ভার রুমের প্রতিটি প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়। যার জেরে শীতকালীন সেমেস্টার রেজিস্ট্রেশন বন্ধ হয়ে যায়। প্রভাবিত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার ছাত্রছাত্রী।