কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
যদিও এদিন পরিষদীয় দলের বৈঠক শুরুর আগেই জোট সরকার অটুট রয়েছে বলে দাবি করেছিলেন কর্ণাটক প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি দীনেশ গুন্ডু রাও। তিনি জানিয়েছেন, ‘সব বিধায়কের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। যাঁরা দল বদলাতে পারেন বলে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই ফিরে এসেছেন। বাকিরাও ফিরে আসবেন। যাই হোক না কেন, সরকার পতনের কোনও সম্ভাবনা নেই। বিজেপি সরকার ফেলার সব চেষ্টা ব্যর্থ হবে।’ জোট সরকার পাঁচ বছরের মেয়াদ পূর্ণ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি। উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য বিরোধী দলনেতা, বিজেপির বিএস ইয়েদুরাপ্পাকেই দায়ী করেছেন কংগ্রেসের পরিষদীয় দলনেতা সিদ্ধারামাইয়া। এদিকে, ব্যক্তিগত কারণেই মুম্বই গিয়েছিলেন বলে দাবি করছেন বি নগেন্দ্র। আদালতে হাজিরা দেওয়ার জন্যই এদিনের বৈঠকে উপস্থিত থাকতে পারেননি বলে জানিয়েছেন তিনি। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপিতে যাচ্ছেন না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন কর্ণাটকের এই প্রাক্তন মন্ত্রী। অসুস্থতার কারণে বৈঠকে যোগ দিতে পারেননি বলে জানিয়েছেন উমেশ যাদবও। অন্যদিকে, গুরগাঁওয়ের রিসর্ট থেকে বিজেপির বিধায়করা রাজ্যে ফিরতে শুরু করেছেন বলে খবর।
এরই মধ্যে কর্ণাটক কংগ্রেসের দায়িত্বে থাকা কে সি বেণুগোপালের সঙ্গে দেখা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামী। সমগ্র পরিস্থিতি নিয়ে তাঁদের দু’জনের মধ্যে কথাও হয়। পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কুমারস্বামী বলেন, ‘ওরা ওদের অপারেশন পদ্ম চালিয়েই যাবে। আমি এই নিয়ে ভাবছি না। এই নিয়ে ভাবা ইয়েদুরাপ্পার কাজ।’ কলকাতায় তৃণমূলের ব্রিগেড সমাবেশে যোগ দিতে আসছেন তিনি।
এদিকে, বিজেপির দিকে পা বাড়ানো চিঞ্চোলির বিধায়ক উমেশ যাদবের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রদেশ কংগ্রেসের কার্যনির্বাহী সভাপতি ঈশ্বর খান্ডরে। উমেশ কংগ্রেস ছাড়বেন না বলে জানিয়েছেন বলে দাবি তাঁর। যদিও মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়া বিধায়ক রমেশকে নিয়ে করা প্রশ্নের কোনও জবাব দেননি দীনেশ ও ঈশ্বর দু’জনেই।