যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
মঙ্গলবার দুপুরে বিধানসভা ভবনে এক সাংবাদিক বৈঠকে কৃষি বিপণনমন্ত্রী বেচারাম মান্নার কথায় অবশ্য এখনই ভিন রাজ্যে আলু পাঠানোর কোনও ইঙ্গিত মেলেনি। মন্ত্রী জানান, রাজ্যের মানুষের চাহিদা আগে মেটাতে হবে। সোমবার বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, কিছু লোকের মুনাফার জন্য রাজ্যের মানুষের ক্ষতি মানব না। আগে রাজ্যের মানুষের জন্য আলুর জোগান দিতে হবে।
আলু ব্যবসায়ী সংগঠনের বৈঠকের আগে বেচারাম সাংবাদিক বৈঠকে জানান, ধর্মঘট না তুললে সরকার আরও কড়া ব্যবস্থা নেবে। সরকারকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি ব্যবসায়ীরা রাখেননি বলেও তিনি অভিযোগ করেন। হিমঘর থেকে ২৬ টাকা কেজি দরে যে আলু বেরচ্ছে তার রসিদ বা চালান দেওয়া হয়নি। এই দামে আলু বেরলে কলকাতার খুচরো বাজারে তার ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতো। কিন্তু তা হয়নি। মন্ত্রী অবশ্য দাবি করেছেন, খুচরো বাজারে ৩৩ টাকা কেজি দরে জ্যোতি আলু বিক্রি হচ্ছে। অন্য রাজ্যের তুলনায় এখানে আলুর দাম তুলনামূলকভাবে কম। রাজ্যের হিমঘরে এখনও ৬ লক্ষ টন আলু মজুত আছে। কিন্তু নতুন আলু আসতে এখনও একমাসের বেশি বাকি। তাই ভিন রাজ্যে আলু পাঠাতে নারাজ সরকার। অন্যদিকে, ব্যবসায়ীদের দাবি যে মানের আলু অন্য রাজ্যে যায় তার চাহিদা এখানে নেই।