সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ
দীঘা উপকূলে গাড়িতে বা বাইকে চেপে সতর্কবার্তা প্রচার করাই নিয়ম। পর্যটক এবং মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে নামার নিষেধাজ্ঞা প্রচারিত হয় সাবেক নিয়মে। কিন্তু সেই দৃশ্য এবার অতীত হতে চলেছে। সরকারিভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে কেন্দ্রীয়ভাবে কোনও অফিসে থাকবে ‘অডিও কলিং সিস্টেম’। থাকবে শক্তিশালী অ্যামপ্লিফায়ার। উপকূলজুড়ে লাগানো হবে ওয়েদার প্রুফ হর্ন। রাজ্যের নিজস্ব সফটওয়্যারের মাধ্যমে কাজ করবে এই পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেম। দুর্যোগের মধ্যে ফিল্ডে না নেমে নির্দিষ্ট অফিস থেকেই মাইক্রোফোনের মাধ্যমে যাবতীয় বার্তা ঘোষণা করা হবে। দীঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন সংস্থাকে দ্রুত এই ব্যবস্থা কার্যকর করতে নির্দেশ দিয়েছে পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর। মাঝেমধ্যে উপকূলের দিকে ধেয়ে আসে ঘূর্ণিঝড়। বিভিন্ন তিথিতে সমুদ্রে না নামার সতর্কবার্তা দিতে হয় পুলিস প্রশাসনকে। অনেক সময় নির্দিষ্ট দিনে অনেকে না জেনে সমুদ্রস্নানে যান। মাইকে বারবার বিপদবার্তা ঘোষণা হতে থাকলে পর্যটকরা সতর্ক হয়ে যাবেন বলে মনে করছে রাজ্য প্রশাসন। এই কাজে দীঘা উপকূলের বিস্তীর্ণ এলাকা ফাইবার অপটিক কেবল দিয়ে মুড়ে ফেলা হবে। দীঘার প্রবেশ পথ থেকে জগন্নাথ ঘাট পর্যন্ত থাকবে সিসি ক্যামেরা। এক কর্তা জানিয়েছেন, প্রত্যেকটি ঘাটেই থাকবে সিসি ক্যামেরা। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস আগেই জানিয়ে দেওয়া হবে। তারপরও কোনও পর্যটক সমুদ্রে নামার চেষ্টা করলে, তা ধরা পড়বে সিসি ক্যামেরায়। তৎক্ষণাৎ মাইকে জানানো হবে সতর্কবার্তা। তারপরেও কাজ না হলে কন্ট্রোল রুম থেকে কাছাকাছি ওয়াচ টাওয়ারকে সতর্ক করা হবে।’