সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ
অনুষ্ঠানে মমতার স্বাস্থ্যসাথী ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আয়ুষ্মান ভারত-এর তুলনা টেনে প্রশ্ন করা হয়েছিল হরিপ্রসাদকে। সে প্রশ্ন সুকৌশলে এড়িয়ে তিনি বলেন, ‘বাম না ডান, কোন চোখটা আপনার বেশি প্রিয়—এই প্রশ্ন অনেকটা সেইরকমের। গত ক’বছর পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্যক্ষেত্রে অভাবনীয় উন্নতি করেছে। চিকিৎসার জন্য চেন্নাই যাওয়ার প্রবণতা আগের থেকে কমেছে। বরঞ্চ ভারতের অন্য প্রদেশ তো বটেই বিদেশ থেকেও কলকাতায় চিকিৎসা করাতে আসা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।’ এর পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, ‘কলকাতায় আমাদের আরও বিনিয়োগের দরকার আছে। আমরা বিনিয়োগ করতেও চলেছি। তবে ঠিক কী ধরনের বিনিয়োগ, সেটা এখনই বলছি না।’ এর পাশাপাশি বাটানগরে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কবে পুরোদমে চালু হতে চলেছে, শীঘ্রই সে ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি।
এদিনের অনুষ্ঠানে ডাঃ হরিপ্রসাদের সঙ্গে ছিলেন অ্যাপোলোর পূর্বাঞ্চলের সিইও রানা দাশগুপ্ত ও অন্যান্য আধিকারিকরা। ডাঃ প্রসাদ জানান, এই অ্যাম্বুলেন্সে ওঠার পর রোগীর শারীরিক অবস্থার বিভিন্ন জরুরি সূচক প্রতি মুহূর্তে মূল অ্যাপোলো হাসপাতালে পাঠানো হতে থাকবে। যতক্ষণ না রোগী হাসপাতালে এসে পৌঁছচ্ছেন ততক্ষণ অ্যাম্বুলেন্সে থাকা মেডিক্যাল অফিসার ইমার্জেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন। প্রয়োজনীয় পরামর্শ নেবেন। পথ দুর্ঘটনায় জখম, স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত বা যে কোনও ইমার্জেন্সি পরিষেবায় শহরজুড়ে নিরখচায় পরিষেবা দেবে এই অ্যাম্বুলেন্স। তবে অ্যাম্বুলেন্সে থাকাকালীন রোগীর ওষুধ ও আনুষঙ্গিক খরচ নেওয়া হবে। আগামী ছ’মাসের মধ্যে ২০ লক্ষ টাকা মূল্যের এমন ২০০টি অ্যাম্বুলেন্স দেশজুড়ে রাস্তায় নামানো হবে বলে এদিন জানান হাসপাতালের আধিকারিকরা।